আজই অস্ত্রোপচার করা হচ্ছে গোমেজের পায়ে

ভয়ঙ্কর এক ট্যাকলে পা ভেঙে গেছে এভারটনের পর্তুগিজ মিডফিল্ডার আন্দ্রে গোমেজের পা। ক্যারিয়ারটাই এখন প্রায় ধ্বংসের মুখে। তবে দ্রুত সুস্থতার আজ সোমবারই (৪ নভেম্বর) অস্ত্রোপচার করানো হচ্ছে তাকে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই জানিয়েছে ফুটবল ক্লাব এভারটন।
ছবি: এএফপি

ভয়ঙ্কর এক ট্যাকলে পা ভেঙে গেছে এভারটনের পর্তুগিজ মিডফিল্ডার আন্দ্রে গোমেজের পা। ক্যারিয়ারটাই এখন প্রায় ধ্বংসের মুখে। তবে দ্রুত সুস্থতার আজ সোমবারই (৪ নভেম্বর) অস্ত্রোপচার করানো হচ্ছে তাকে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই জানিয়েছে ফুটবল ক্লাব এভারটন।

রোববার রাতেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এভারটন, 'টটেনহ্যাম হটস্পার্সের বিপক্ষে পাওয়া গোড়ালির ইনজুরি থেকে মুক্তি পেতে আন্দ্রে গোমেজ আগামীকাল (সোমবার, নভেম্বর ৪) অস্ত্রোপচার করাচ্ছেন। এ পর্তুগিজ তারকাকে দ্বিতীয়ার্ধে স্ট্রেচারে করে মাঠ থেকে আনা হয়। এরপর এভারটনের চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে সরাসরি এ্যাম্বুলেন্সে করে এইনট্রি হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে পরীক্ষা নিরীক্ষার পর জানা গেছে যে, তার ডান পায়ের গোড়ালি স্থানচ্যুত হয়ে চিড় ধরা ধরা পড়েছে।'

ঘটনাটি ঘটে আগের দিন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে ঘরের মাঠ গুডিসন পার্কে। ম্যাচের ৭৮তম মিনিটে দিকে আক্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন গোমেজ। এ সময় পেছন থেকে ছুটে গিয়ে ট্যাকল করেন টটেনহ্যামের সন হিয়ুং-মিন। বেকায়দায় পড়ে গিয়ে সামনে গিয়ে ধাক্কা লাগে সের্গে অরিয়েরের সঙ্গে। এ সময় সনের পায়ের সঙ্গে আঘাত লেগে প্রায় ৯০ ডিগ্রি কোণে বেঁকে যায় গোমেজের পা।

ঘটনার আকস্মিকতায় ব্যথায় কাতরানো এভারটন মিডফিল্ডারকে ঘিরে ধরলেন দুই দলের খেলোয়াড়রা। এক পর্যায়ে মাথায় হাত দিয়ে বসেন সব খেলোয়াড়রা। কারণ গোমেজের পা যে উল্টেই গেছে। কোরিয়ান ফরোয়ার্ড সন তো মাথায় হাত দিয়ে রীতিমতো কান্নায় ভেঙে পড়েন। আর উল্টে যাওয়া পা ধরে তখন ব্যথায় চিৎকার করছিলেন গোমেজ।

এ ঘটনার পর সনকে অবশ্য লাল কার্ডকে দেখিয়ে বের করে দেন রেফারি মার্টিন অ্যাটকিনসন। আর বাকী খেলায় তেমন মনোযোগ দিতে পারছিলেন না অরিয়েরও। পরে তাকে বদলী করে নামিয়ে আনেন কোচ পচেত্তিনো।

গোমেজের পা ভাঙার আগে ০-১ গোলে পিছিয়ে ছিল এভারটন। পরে ১০ জনের দল হয়ে পড়া টটেনহ্যামের বিপক্ষে যোগ করা সময়ে তোসুনের গোলে সমতায় ফেরে দলটি।

Comments

The Daily Star  | English

Abu Sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

12h ago