রাজকোটের উইকেটে রান উৎসবের আভাস

দিল্লিতেও রানে ভরা উইকেটের আশা করেছিলেন দুই অধিনায়ক। কিন্তু খেলার দিন দেখা যায়, উইকেট কিছুটা নরম, বল আসছে ধীর গতিতে। গতির তারতম্য বুঝতে না পারায় গড়বড় করেন দুই দলের ব্যাটসম্যানরাই। কিন্তু রাজকোটের উইকেটের ধরন একেবারেই আলাদা। ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা আর বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ- দুজনেরই ধারণা, এখানে পাওয়া যাবে ভরপুর রানের উইকেট।
Rajkot Pitch
ছবি: একুশ তাপাদার

দিল্লিতেও রানে ভরা উইকেটের আশা করেছিলেন দুই অধিনায়ক। কিন্তু খেলার দিন দেখা যায়, উইকেট কিছুটা নরম, বল আসছে ধীর গতিতে। গতির তারতম্য বুঝতে না পারায় গড়বড় করেন দুই দলের ব্যাটসম্যানরাই। কিন্তু রাজকোটের উইকেটের ধরন একেবারেই আলাদা। ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা আর বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ- দুজনেরই ধারণা, এখানে পাওয়া যাবে ভরপুর রানের উইকেট।

রাজকোটের এই ভেন্যুতে এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি হয়েছে দুটি। দুটিতেই দেখা গেছে রানবন্যা। ২০১৩ সালে এখানে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়া করেছিল ২০১ রান। যুবরাজ সিংয়ের ঝড়ে ওই রানও টপকে ৬ উইকেটে জিতেছিল ভারত। ২০১৭ সালে সর্বশেষ ম্যাচেও দেখা গেছে বড় রান। আগে ব্যাট করে নিউজিল্যান্ড কলিন মুনরোর সেঞ্চুরিতে করে ১৯৬ রান। ভারত অবশ্য ওই রান তাড়া করতে না পেরে থামে ১৫৬ রানে।

সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আগের দিন (৬ নভেম্বর) উইকেটে দেখা গেল ঘাসের ছোঁয়া। তবে সে ঘাসে আছে মরা ভাব। আবহাওয়া রৌদ্রোজ্জ্বল থাকায় উইকেট থাকতে পারে শক্ত। বল সুন্দর উচ্চতায় ব্যাটে আসলে দেখা যেতে পারে প্রচুর বাউন্ডারি।

ভারত অধিনায়ক রোহিত মাঠে ঢুকেই দেখতে গিয়েছিলেন উইকেট। তার কথায় ইঙ্গিত পাওয়া গেল, আসছে বড় রানের ম্যাচ, ‘উইকেট ভালোই লাগল। রাজকোটে বরাবরই ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো উইকেট পাওয়া যায়, বোলাররাও সুবিধা পায়। আমার মনে হয়, দিল্লি থেকে এটা ভালো উইকেট হবে।’

রাজকোটে কখনোই খেলা হয়নি বাংলাদেশের। পরিসংখ্যানেই তাই ভরসা বাংলাদেশ অধিনায়কের। উইকেট নিয়ে দ্বিধা থাকলেও মাহমুদউল্লাহর কথাতেও ব্যাটসম্যানদের জন্য সুখবর, ‘আমি উইকেটের পরিসংখ্যান দেখছিলাম। মনে হলো, এটা ব্যাট করার জন্য ভালো উইকেট হবে। হয়তো এটা ১৭০ বা তার চেয়ে বেশি রানের পিচ। কাল (বৃহস্পতিবার) আমাদের উইকেট আরও পর্যবেক্ষণ করতে হবে।’

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

8h ago