লিভারপুলের কাছে হেরেও গর্বিত ম্যানসিটি কোচ

লিভারপুলের মাঠে এবারও জয় পেলেন না ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা। অলরেডদের কাছে আগের দিন ৩-১ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছে তার দল। কিন্তু ম্যাচ হারলেও লড়াই বেশ উপভোগ করেছেন এ স্প্যানিশ কোচ। নিজের শিষ্যদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্টও তিনি। ম্যাচ শেষে এমনটাই বলেছেন তিনি।
ছবি: এএফপি

লিভারপুলের মাঠে এবারও জয় পেলেন না ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা। অলরেডদের কাছে আগের দিন ৩-১ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছে তার দল। কিন্তু ম্যাচ হারলেও লড়াই বেশ উপভোগ করেছেন এ স্প্যানিশ কোচ। নিজের শিষ্যদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্টও তিনি। ম্যাচ শেষে এমনটাই বলেছেন তিনি।

পাশাপাশি শিষ্যদের পারফরম্যান্সে গর্বিতও গার্দিওলা, 'এই মাঠে যেভাবে আমরা খেলেছি, সেটা দুর্দান্ত। অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে আমি আমার দলকে নিয়ে অনেক বেশি গর্বিত। এই মাঠে ইউরোপের সেরাদের বিপক্ষে অসাধারণ পারফরম্যান্স করেছি। খুব ভালো খেলেছি আমরা। আমরা দেখিয়ে দিয়েছি, কেন আমরা বর্তমান চ্যাম্পিয়ন। যে ধরনের খেলা খেলেছি, তা দেখিয়েছে কেন আমরা টানা দুইবার শিরোপা জিতেছি।'

অ্যানফিল্ডে রোববার ৫৩ মিনিটের মধ্যেই তিন গোলে পিছিয়ে পড়ে সিটি। পরে দলটির হয়ে একটি গোল শোধ করেছিলেন বের্নার্দো সিলভা। কিন্তু ম্যাচে ফিরে আসার জন্য তা যথেষ্ট হয়নি। আর এ হারের কারণে প্রিমিয়ার লিগ টেবিলের চার নম্বরে নেমে গেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।

লিভারপুলের মাঠে নামার আগে অ্যাওয়ে ম্যাচের রেকর্ডটা বেশ ভালো ছিল সিটির। লিগের শেষ ১২ ম্যাচের ১১টিতে জয়। কিন্তু অ্যানফিল্ড থেকে ফিরতে হলো হতাশা নিয়েই। ফলে সিটিজেনদের সঙ্গে ৯ পয়েন্ট ব্যবধান গড়েছে লিভারপুল। মোট ৩৬ পয়েন্টের মধ্যে ৩৪ পয়েন্ট মিলেছে তাদের। তবে লিগের এখনও লম্বা পথ বাকি থাকায় শিরোপা নিয়ে ভাবছেন না গার্দিওলা।

'এখনও সাত মাস সময় আছে। যদি লিভারপুল শিরোপা জেতে, তাহলে আমি সবার আগে তাদেরকে অভিনন্দন জানাব। কারণ আমরা অস্বীকার করতে পারি না যে তারা কত ভালো দল। আমরা (শিরোপা জিতব কিনা) তা আমি জানি না। আমি জাদুকর নই, ভবিষ্যত বলতে পারি না... আমাদের সামনে এখন তিনটা দল আছে যাদের শিরোপা জয়ের সম্ভাবনা আমাদের চেয়ে বেশি। আমাদের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।' - নিজেদের সম্ভাবনা নিয়ে এমনটাই বলেছেন সিটি কোচ।

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago