বিপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে সিলেট থান্ডার

একের পর এক হারে সবার আগেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েই ছিল সিলেট থান্ডারের। নিয়মরক্ষার শেষ ম্যাচ জিতলে একটা বিব্রতকর রেকর্ডের হাত থেকে বাঁচতে পারত তারা। কিন্তু তাও হলো না। কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট শেষ করা এই দলের সঙ্গী হলো বিপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে পারফরম্যান্সের রেকর্ড।
Ebadot Hossain
সিলেটের বাজে পারফরম্যান্সের মধ্যে একমাত্র ব্যতিক্রম ছিলেন পেসার ইবাদত হোসেন। ছবি: ফিরোজ আহমেদ

একের পর এক হারে সবার আগেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েই ছিল সিলেট থান্ডারের। নিয়মরক্ষার শেষ ম্যাচ জিতলে একটা বিব্রতকর রেকর্ডের হাত থেকে বাঁচতে পারত তারা। কিন্তু তাও হলো না। কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট শেষ করা এই দলের সঙ্গী হলো বিপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে পারফরম্যান্সের রেকর্ড।

মঙ্গলবার মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ১৪১ রান করে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের কাছে ৫ উইকেটে হারে সিলেট থান্ডার।

এই নিয়ে এবার বঙ্গবন্ধু বিপিএলে ১২ ম্যাচের মধ্যে ১১ ম্যাচেই হেরে শেষ করল তারা। কেবল একটি জয় নিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করা এই দল বিপিএলের সাত আসরের মধ্যে সবচেয়ে বাজে।

এর আগে দুটি ফ্রেঞ্চাইজির দখলে ছিল এই রেকর্ড। তার একটি সিলেটেরই। বিপিএলের একদম প্রথম আসরে মাত্র দুটি ম্যাচে জিতেছিল সিলেটের ফ্রেঞ্চাইজি সিলেট রয়্যালস। ২০১৫ সালের বিপিএলে চট্টগ্রামের ফ্রেঞ্চাইজি চিটাগং ভাইকিংসও  জিতেছিল দুই ম্যাচ। ২০১৭ সালের বিপিএলেও একই ফ্রেঞ্চাইজির দশা ছিল বেহাল। সেবার তারা জিতেছিল মাত্র ৩ ম্যাচ।

২০১৩ সালের বিপিএলে খুলনার ফ্রেঞ্চাইজি খুলনা রয়্যাল বেঙ্গল জিততে পেরেছিল কেবল তিন ম্যাচ।

এমন করুণ দশায় বিপিএল শেষ করার পর দলের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক আন্দ্রে ফ্লেচার বললেন সব মিলিয়েই তারা ছিলেন দৃষ্টিকটুভাবে বাজে, ‘যেকোন অধিনায়কই হতাশ হবে। বিশ্রি পারফরম্যান্স। ব্যাটিং, বোলিং সব মিলিয়ে সবচেয়ে বাজে খেলেছি আমরা।’

 

Comments