ঢাকা সিটি নির্বাচন: তারিখ নিয়ে আদালতের নির্দেশনার অপেক্ষায় ইসি

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন ৩০ জানুয়ারির নির্ধারিত তারিখে হবে কিনা সেটি আদালতের আদেশের ওপর নির্ভর করছে।
নির্বাচন কমিশনে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন কমিশনের সচিব মোহাম্মদ আলমগীর। ছবি: মো. মহিউদ্দিন আলমগীর

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন ৩০ জানুয়ারির নির্ধারিত তারিখে হবে কিনা সেটি আদালতের আদেশের ওপর নির্ভর করছে। আজ সোমবার (১৩ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশন সচিব মোহাম্মদ আলমগীর জানান, আদালতের নির্দেশ মতো কাজ করবে নির্বাচন কমিশন।

তিনি জানান, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সরস্বতী পূজা ও ভোটের তারিখ একই দিনে পড়ায় নির্বাচন এক সপ্তাহ স্থগিত রাখতে হাইকোর্টে একটি রিট হয়েছে, যা আদালতের আদেশের অপেক্ষায়।

ইসি সচিব বলেন, “আদালত যে নির্দেশনা দেবেন, সেই অনুযায়ী আমরা কাজ করব”।

তিনি বলেন, “সরকারি ক্যালেন্ডার মোতাবেক, কমিশন ৩০ জানুয়ারি ভোটের দিন ঠিক করেছে”।

“ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ২৯ জানুয়ারি ঐচ্ছিক ছুটি, অন্যদিকে ৩১ জানুয়ারি শুক্রবার এবং ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা”, বলেন তিনি।

এই পরিপ্রেক্ষিতে, ৩০ জানুয়ারি ইসি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি নির্বাচনের দিন ঠিক করে বলেও জানান কমিশন সচিব।

তবে সরস্বতী পূজা এবং নির্বাচনের দিন একই দিনে হওয়ায় এ নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই দাবি উঠেছে ভোটের দিন পরিবর্তনের।

আজ সকালে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রতিনিধি ইসির সঙ্গে বৈঠকে ভোটের দিন পিছিয়ে দেয়ার দাবি জানান।

বৈঠকের পর পরিষদের সভাপতি রানা দাশগুপ্ত সাংবাদিকদের জানান, ভোটকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার দায় নেবে না হিন্দু কমিউনিটি।

তিনি বলেন “আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কথা জানিয়েছে”।

আগামীকাল (মঙ্গলবার) হাইকোর্ট এ বিষয়ে নির্দেশনা দেবেন এবং তারপরই কমিশন তাদের সিদ্ধান্ত জানাবে, বলেন রানা দাশগুপ্ত।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now