রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে অস্তিত্ব সংকটে কক্সবাজারবাসী: কাদের

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে কক্সবাজারের স্থানীয় মানুষের সমস্যার কথা বিবেচনা করে এই সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে মিয়ানমারের ওপর চাপা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
qader_0_7_0.jpg
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। স্টার ফাইল ছবি

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে কক্সবাজারের স্থানীয় মানুষের সমস্যার কথা বিবেচনা করে এই সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে মিয়ানমারের ওপর চাপা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেছেন, “রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে আজ কক্সবাজারবাসী অস্তিত্ব সংকটে নিপতিত।”

আজ মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেলে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক কর্মী সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন কাদের। শহরের শহীদ দৌলত ময়দানে এই কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়।

কাদের বলেন, “তাদের কারণে উখিয়া ও টেকনাফের মানুষ নিজ দেশে পরদেশীর মত জীবন কাটাচ্ছেন। স্থানীয় জনগোষ্ঠী মানবিক সংকটের সম্মুখীন। রোহিঙ্গাদের মানবিক সাহায্য করতে গিয়ে আজ কক্সবাজারবাসীকে মানবিক সংকটে ফেলা দেয়া হয়েছে। এখন বিশ্ববাসীকে বুঝতে হবে বাংলাদেশের মানবিক সহযোগিতা যাতে বাংলাদেশের জন্য হুমকি ও বোঝা হয়ে না যায়।”

“বিশ্ববাসীর দায়িত্ব হলো মিয়ানমারের ওপর কঠিন চাপ সৃষ্টি করা যাতে তারা তাদের দেশের নাগরিকদের কোন রকম শর্ত ছাড়া দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। মিয়ানমার প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের ওপর দোষ চাপাচ্ছে সংকটকে পাশ কাটাতে। মিয়ানমারের এই খেলা বন্ধ করার দায়িত্ব বিশ্ববাসীর।”

আওয়ামী লীগ জেলা শাখার সভাপতি সিরাজুল মোস্তফার সভাপতিত্বে ওমো. খোরশেদ আলমের সঞ্চালনায় সভায় বক্তৃতা করেন সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, আশেক উল্লাহ রফিক ও কানিজ ফাতেমা আহমদ, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান প্রমুখ।

Comments

The Daily Star  | English

DMCH doctors threaten strike after assault on colleague

A doctor at Dhaka Medical College Hospital (DMCH) was allegedly assaulted yesterday after the death of a private university student there, with some of his peers accusing the physicians of neglecting their duty in his treatment

4h ago