করোনাভাইরাস পরীক্ষা দিতে হবে মেসি-পিকেদের

শেষ ষোলোর ম্যাচে আগামীকাল মঙ্গলবার রাতে নাপোলির মাঠে খেলবে ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা। তাই সোমবারই (২৪ ফেব্রুয়ারি) ইতালির শহরটিতে পৌঁছাবে লিওনেল মেসির নেতৃত্বাধীন দলটি। তবে বিমানবন্দরে দলের খেলোয়াড়সহ টিম ম্যানেজমেন্টের সবাইকে করোনাভাইরাস পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। এমন সংবাদই প্রকাশ করেছে ক্রীড়াভিত্তিক জনপ্রিয় গণমাধ্যম ইএসপিএন।
barcelona fifa fifpro
ছবি: এফসি বার্সেলোনার টুইটার পেজ থেকে সংগৃহীত

শেষ ষোলোর ম্যাচে আগামীকাল মঙ্গলবার রাতে নাপোলির মাঠে খেলবে ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা। তাই সোমবারই (২৪ ফেব্রুয়ারি) ইতালির শহরটিতে পৌঁছাবে লিওনেল মেসির নেতৃত্বাধীন দলটি। তবে বিমানবন্দরে দলের খেলোয়াড়সহ টিম ম্যানেজমেন্টের সবাইকে করোনাভাইরাস পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। এমন সংবাদই প্রকাশ করেছে ক্রীড়াভিত্তিক জনপ্রিয় গণমাধ্যম ইএসপিএন।

বর্তমানে সারা বিশ্বেই সবচেয়ে বড় আতঙ্কের নাম করোনাভাইরাস। এ থেকে রক্ষা পেতে বিদেশি নাগরিকদের প্রবেশের ক্ষেত্রে সব দেশই বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। তারই ধারাবাহিকতায় ইএসপিএনের সূত্র অনুযায়ী, বিমানবন্দরে পা রাখার পর শরীরের তাপমাত্রা মাপা হবে বার্সেলোনার সকল খেলোয়াড়ের। সেখানে কোনো ধরনের সমস্যা ধরা পড়লে মাঠে নয়, সরাসরি হাসপাতালে পাঠানো হবে সংশ্লিষ্ট ফুটবলারকে।

চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর ছাড়িয়ে এখন ইতালিতেও করোনাভাইরাস বড় আতঙ্কের নাম। সেখানেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে প্রাণঘাতী ভাইরাসটি। ইতালির গণমাধ্যমের দেওয়া খবর অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে তিন জনের। আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় দেড় শতাধিক। এ কারণে ইতালির ভেনেতো এবং লোম্বার্ডি অঞ্চলের একাধিক শহর অবরুদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

আতঙ্কের বাইরে নয় ফুটবলও। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ফুটবল লিগ ইতালিয়ান সিরি আ’র কয়েকটি ম্যাচও স্থগিত করা হয়েছে। আগের দিন সাম্পদোরিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামার কথা ছিল ইন্টার মিলানের। করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে এমন আশঙ্কায় স্থগিত করা হয়েছে ম্যাচটি। স্থগিত করা হয়েছে ভেরোনা-ক্যালিয়ারি ও আতালান্তা-সাসুওলোর ম্যাচ দুটিও। এছাড়া সিরি ‘বি’ ও সিরি ‘ডি’র কিছু ম্যাচও স্থগিত রাখা হয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago