সহায়তা পাওয়া মানুষের তালিকা ওয়েবসাইটে দেখতে চান তাবিথ

অভাবী লোকজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছেন বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়াল। অভিযোগ করে তিনি বলেছেন, ডিএনসিসি দুটি হটলাইন নাম্বার চালু করলেও তাতে সংযোগ স্থাপন করা যাচ্ছে না। যে কয়েকজন হটলাইনে কথা বলেছেন, তাদের কাছে ঠিকানা ও জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর চাওয়া হয়েছে। কিন্তু খাদ্য সহায়তা তাদের কাছে পৌঁছায়নি।
তাবিথ আউয়াল
তাবিথ আউয়াল

অভাবী লোকজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলেছেন বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়াল। অভিযোগ করে তিনি বলেছেন, ডিএনসিসি দুটি হটলাইন নাম্বার চালু করলেও তাতে সংযোগ স্থাপন করা যাচ্ছে না। যে কয়েকজন হটলাইনে কথা বলেছেন, তাদের কাছে ঠিকানা ও জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর চাওয়া হয়েছে। কিন্তু খাদ্য সহায়তা তাদের কাছে পৌঁছায়নি।

এই অবস্থায় সহায়তা পাওয়া লোকজনের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন ডিএনসিসির গত নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত এই মেয়র প্রার্থী।

করোনাভারাস সংক্রমণ নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ডিএনসিসি জন্য আজ পরামর্শমূলক একটি চিঠিতে এসব অভিযোগের পাশাপাশি কিছু পরামর্শের কথাও বলেছেন তাবিথ।

বর্তমান বাস্তবতায় সিটি করপোরেশনকে পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, হটলাইনের সংখ্যা বাড়াতে হবে। কতগুলো ফোন গ্রহণ করা হয়েছে এবং কতজনকে সহায়তা করা হয়েছে, সে তথ্য প্রতিদিন ডিএনসিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে। খাদ্য সহায়তার জন্য উত্তর সিটির জোনাল অফিসগুলোতে ফুড ব্যাংক গড়ে তুলে এস্টেট অফিসার, এনজিও ফাউন্ডেশন এবং করপোরেট রিটেইল অফিসারদের সহায়তা নিতে হবে। যেসব নাগরিক ব্যক্তিগতভাবে সহায়তা করতে ইচ্ছুক তাদের উৎসাহিত করা প্রয়োজন। বিভিন্ন বাজার এবং আবাসিক এলাকার প্রবেশদ্বার ও বের হওয়ার পথসহ প্রত্যেক এলাকায় হাত ধোয়া কেন্দ্র স্থাপন এবং সেখানে তাপমাত্রা নির্ণয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

তাবিথ আউয়াল আরও বলেন, কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় সিটি করপোরেশনের সকল কমিউনিটি সেন্টারগুলোকে কোয়ারেন্টিন বা আইসোলেশন সেন্টারে পরিণত করা উচিত। হাসপাতালের মেডিকেল বর্জ্য এবং আবাসিক এলাকা থেকে আবর্জনা সংগ্রহ ও ধ্বংসে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, যাতে ব্যবহৃত সূচ, গ্লাভস, মাস্ক ও পিপিই যেন অবৈধভাবে আবার ব্যবহারে সুযোগ তৈরি না হয়।

Comments