তহবিল গঠনে ক্লাব জার্সির আদলে মাস্ক বিক্রি করলো বায়ার্ন

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে স্থবির হয়ে পড়েছে গোটা বিশ্ব। জনজীবন রীতিমতো বিপর্যস্ত। এ সময়ে যেমন সতর্ক থাকা প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন প্রচুর অর্থও। একই সঙ্গে এ দুইটা কাজই করেছে জার্মানির অন্যতম সেরা ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ। নিজেদের ক্লাবের জার্সির আদলে তৈরি ভক্ত-সমর্থকদের কাছে বিক্রি করেছেন। আর এ থেকে প্রাপ্ত অর্থ দান করেছেন করোনাভাইরাস প্রতিরোধে নামা সংস্থাগুলোকে।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে স্থবির হয়ে পড়েছে গোটা বিশ্ব। জনজীবন রীতিমতো বিপর্যস্ত। এ সময়ে যেমন সতর্ক থাকা প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন প্রচুর অর্থও। একই সঙ্গে এ দুইটা কাজই করেছে জার্মানির অন্যতম সেরা ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ। নিজেদের ক্লাবের জার্সির আদলে তৈরি ভক্ত-সমর্থকদের কাছে বিক্রি করেছেন। আর এ থেকে প্রাপ্ত অর্থ দান করেছেন করোনাভাইরাস প্রতিরোধে নামা সংস্থাগুলোকে।

ঘরের বাইরে গেলে বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মাস্কের কোনো বিকল্প নেই। এমন না যে মাস্ক পড়লেই রক্ষা পাওয়া যাবে। তবে সংক্রামণের সম্ভাবনা অনেকটাই কমে আসে। তাই ভক্ত-সমর্থকদের মাস্ক ব্যবহারে আরও উৎসাহী করতে এ অভিনব সিদ্ধান্ত নেয় জার্মান ক্লাবটি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১ লাখের বেশি মাস্ক বিক্রি করেছে বাভারিয়ানরা।

বায়ার্নের জার্সির আদলে লাল রঙের এ মাস্ক শিশুদের জন্য বিক্রি করা হয়েছে বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৪৭ টাকায় (৫.৯৫ ইউরো)। আর প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য প্রতিটি মাস্কের দাম রাখা হয়েছে বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬৩৯ টাকা (৬.৯৫ ইউরো)।

মূলত এ অভিনব পরিকল্পনাটি করেন অ্যালিয়েঞ্জ অ্যারেনার দুই তারকা জশুয়া কিমিচ ও লিঁও গোরেৎজকা। তাদের পরিকল্পনাতেই ক্লাব সমর্থকদের কাছে মাস্ক বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেয় বায়ার্ন। মাস্কগুলো তৈরি হয়েছে বায়ার্নের স্কার্ফ থেকে। এই স্কার্ফ চ্যাম্পিয়ন্স লিগে চেলসির বিপক্ষে দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে বিক্রির পরিকল্পনা ছিল তাদের। 

Comments

The Daily Star  | English
Tofazzal beaten to death at DU

Man beaten to death in DU hall

He was suspected to have stolen students' mobile phones

1h ago