‘আশ্রয় নেওয়া কোনও রোহিঙ্গা করোনা আক্রান্ত হয়নি’

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে এখনও করোনাভাইরাস সংক্রামিত হয়নি বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারস্থ শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়ের প্রধান স্বাস্থ্য সমন্বয়কারী ডা. আবু তোহা মোহাম্মদ রেজোয়ানুল হক ভূঁইয়া।
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প। স্টার ফাইল ফটো

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে এখনও করোনাভাইরাস সংক্রামিত হয়নি বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারস্থ শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়ের প্রধান স্বাস্থ্য সমন্বয়কারী ডা. আবু তোহা মোহাম্মদ রেজোয়ানুল হক ভূঁইয়া।

তিনি আজ মঙ্গলবার দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, ‘এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের কেউ করোনা আক্রান্ত হয়নি। কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইইডিসিআরের ফিল্ড ল্যাবে এ পর্যন্ত ৩৩ জন রোহিঙ্গা নাগরিকের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তাদের একজনের দেহেও করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়নি।’

তিনি আরো জানান, করোনা পরীক্ষার করা ৩৩ জনের মধ্যে ৯ জন রোহিঙ্গা সম্প্রতি সাগর পথে মালয়েশিয়া যেতে না পেরে ফিরে আসা। ট্রলারে আসা ৩৯৬ রোহিঙ্গার মধ্যে  আজকের দিন (২৮ এপ্রিল)  পর্যন্ত  একজনের শরীরেও করোনা উপসর্গ দেখা যায়নি। তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারন্টিনের মেয়াদ আরো ৬ দিন বাকি আছে। ১৪ দিন পূর্ণ হলেই উখিয়ার রাবার বাগান ট্রানজিট পয়েন্ট ও টেকনাফের কেরুনতলী ট্রানজিট পয়েন্টের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে থাকা এসব রোহিঙ্গাদের নিজ নিজ  ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

ডা. তোহা বলেন, আরআরআরসির অনুরোধে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর, কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে ১০ শয্যা বিশিষ্ট আইসিইউ  ও ১০ শয্যার এইচডিইউ স্থাপন করছে। ইতোমধ্যেই বিশেষায়িত চিকিৎসার জন্য এই দুইটি ইউনিট স্থাপনের আনুষঙ্গিক কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থাপিত এই ইউনিট দুটি মে মাসের প্রথম সপ্তাহে চালু হবে বলে আশা করছি।

 

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now