বিশাল অঙ্কের ক্ষতির শঙ্কায় উদ্বিগ্ন ইসিবি

অনেক দিন হয়ে গেল ক্রিকেট মাঠে নেই, কবে খেলা শুরু হবে তার নেই নিশ্চয়তা। পুরো গ্রীষ্ম মৌসুমই ভেস্তে যাওয়ার পথে। এমনকি এই বছরেই আর ক্রিকেট চালু করা যায় কিনা তা নিয়েও আছে শঙ্কা। এসব মিলিয়ে মোটা অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কায় আছে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।
ECB

অনেক দিন হয়ে গেল ক্রিকেট মাঠে নেই, কবে খেলা শুরু হবে তার নেই নিশ্চয়তা। পুরো গ্রীষ্ম মৌসুমই ভেস্তে যাওয়ার পথে। এমনকি এই বছরেই আর ক্রিকেট চালু করা যায় কিনা তা নিয়েও আছে শঙ্কা। এসব মিলিয়ে মোটা অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কায় আছে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে সংকটময় সময়ে আর্থিক অবস্থা খতিয়ে দেখতে সরকারের পক্ষ থেকে একটি কমিটি করা হয়েছিল। সেখানে ইসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) টম হ্যারিসন জানান, ৮০০ দিনের ক্রিকেট ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা আছে তাদের।

শুরুতে চলতি মাসের ২৯ তারিখ পর্যন্ত ইংল্যান্ডে পেশাদার ক্রিকেট স্থগিত করা হয়েছিল। পরিস্থিতি উন্নতির বদলে অবনতি হওয়া সেই সীমা বেড়েছে ১  জুলাই পর্যন্ত।

এই বছর চালু হওয়ার কথা ছিল দর্শক আগ্রহের ‘দ্য হ্যানড্রেড’ টুর্নামেন্ট। নতুন আঙ্গিকের এই আসর থেকে মোটা অঙ্কের টাকা আয়ের চিন্তা ছিল ইসিবির।  যা পিছিয়ে গেছে এক বছর। স্থগিত হয়েছে ঘরের মাঠের আন্তর্জাতিক একাধিক সিরিজ।

সব মিলিয়ে অবস্থা জেরবার। হ্যারিসন জানান সর্বোচ্চ কি পরিমাণ ক্ষতি হতে পারে তার একটা সম্ভাব্য হিসাব কষে রেখেছেন তারা,  ‘এই বছর ঘরের মাঠে আর কোন ক্রিকেট না হলে সর্বোচ্চ ৩৮ কোটি পাউন্ড ক্ষতি হতে পারে (বাংলাদেশি মুদ্রা প্রায় ৪০০ কোটি টাকা)। যদি পরিস্থিতি ভাল হয় তবে হয়ত এই বছর কিছু টেস্ট হতে পারে। সেরকম হলে ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে আনা যাবে।’

করোনাভাইরাসে যুক্তরাজ্যে প্রায় ২ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে আছে যুক্তরাজ্য। এখন পর্যন্ত দেশটিতে ২৯ হাজার ৪২৭ জন মারা গেছেন। যা যুক্তরাষ্ট্রের পরই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now