‘জনস্বাস্থ্য রক্ষায় বস্তুনিষ্ঠ তথ্য ও স্বাধীন গণমাধ্যম জরুরি’
পৃথিবীর সব দেশেই জনস্বাস্থ্য রক্ষায় বস্তুনিষ্ঠ তথ্য ও স্বাধীন গণমাধ্যম জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি কূটনীতিকরা।
তাদের মতে, চলমান সংকটে মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্যে বাস্তবচিত্র তুলে ধরা খুবই দরকার। আর এ জন্যে প্রয়োজন মত প্রকাশের স্বাধীনতা।
গতকাল বৃহস্পতিবার অন্তত নয় জন কূটনীতিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ, মুক্ত গণমাধ্যম ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার গুরুত্ব তুলে ধরতে এ কথা বলেন।
এক টুইটে ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার বলেন, ‘স্বাধীন গণমাধ্যমের দেওয়া বস্তুনিষ্ঠ ও ঘটনানির্ভর তথ্যের প্রবাহ সবদেশেই জনস্বাস্থ্য রক্ষার জন্যে জরুরি।’
‘কোভিড-১৯ সংকটকালে মত প্রকাশের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করা যাবে না,’ যোগ করেন তিনি।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ডেলিগেশন প্রধান ও রাষ্ট্রদূত রেনসজি তিরিঙ্ক বলেন, ‘সংকটের সময় মুক্ত সংবাদমাধ্যম অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
স্বাধীন সংবাদিকদের বস্তুনিষ্ঠ ও ঘটনানির্ভর তথ্যের ওপর গুরুত্ব দিয়ে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারসন ডিকসন বলেন, ‘কোভিড-১৯ সংকটের সময় মত প্রকাশের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং গণমাধ্যমকে তার কাজ করতে হবে।’
জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার ফাহরেনহোলৎজ, সুইডিশ রাষ্ট্রদূত শার্ললোটা শিলটার, ডাচ রাষ্ট্রদূত হ্যারি ভারভেইজ, নরওয়েজিয়ান রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লেকেন, জাপানি রাষ্ট্রদূত নাওকি ইতো ও কানাডার হাইকমিশনার বেনয়া প্রিফন্তানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
Comments