৪ জুন থেকে ফুটবল লিগ ফিরছে পর্তুগালে

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কিছুটা কমতে শুরু করেছে ইউরোপে। আর সেই সঙ্গে ফুটবল মাঠে ফেরারও সংবাদ আসছে। এবার ফুটবল ফিরছে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর দেশ পর্তুগালেও। আগামী ৪ জুন থেকে শুরু হচ্ছে পর্তুগালের প্রিমেইরা লিগ বা লিগা এনওএস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে লিগা পর্তুগিজ ফুটবল ফেডারেশন (এফপিএফ)।
ফাইল ছবি: এএফপি

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কিছুটা কমতে শুরু করেছে ইউরোপে। আর সেই সঙ্গে ফুটবল মাঠে ফেরারও সংবাদ আসছে। এবার ফুটবল ফিরছে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর দেশ পর্তুগালেও। আগামী ৪ জুন থেকে শুরু হচ্ছে পর্তুগালের প্রিমেইরা লিগ বা লিগা এনওএস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে লিগা পর্তুগিজ ফুটবল ফেডারেশন (এফপিএফ)।

নিজেদের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এফপিএফ জানিয়েছে, 'আগামী ৪ জুন থেকে মাঠে ফিরছে লিগা এনওএস, মঙ্গলবার অফিসিয়ালি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে লিগা পর্তুগাল।' মূলত খেলোয়াড় ও রেফারিদের কথা মাথায় রেখেই লিগা এনওএস শুরুর সিদ্ধান্ত নেয় তারা। পর্তুগিজ ডিরেক্টরেট জেনারেল অব হেলথের (ডিজিএস) নির্দেশনা মেনেই সব কিছু করা হয়েছে বলেও জানায় তারা।

অন্যান্য লিগগুলোর মতো লিগা এনওএসও হবে বন্ধ দরজায় দর্শক শূন্য স্টেডিয়ামে। দুই দিন পর পর লিগা পর্তুগাল খেলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে ম্যাচের দুই দিন আগে খেলোয়াড়দের দুইবার করে করোনাভাইরাস পরীক্ষা করানো হবে। তুলনামূলক ছোট স্টেডিয়ামে খেলা হবে বলে জানিয়েছে তারা। যদিও এখনও স্টেডিয়ামগুলোর নাম ঘোষণা হয়নি।

অবশ্য চলতি মাসের শেষেই পর্তুগালের লিগ শুরু হওয়ার কথা ছিল। আগামী ৩০ মে লিগা এনওএস শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছিল পর্তুগালের সরকার। তবে কয়েকদিন পিছিয়ে জুনের প্রথম সপ্তাহে শুরু করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় লিগা পর্তুগাল।

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহ থেকে ব্যক্তিগতভাবে অনুশীলন শুরু করেছে লিগা এনওএসের ক্লাবগুলো। আসরটিতে এখন পর্যন্ত ২৪ রাউন্ড খেলা হয়েছে। ৬০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে আছে পোর্তো। ১ পয়েন্ট কম নিয়ে তাদের ঘাড়েই নিঃশ্বাস ফেলছে বেনফিকা।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now