বিনামূল্যে ১০ লাখ পিস নন-মেডিকেল মাস্ক দিয়েছে গ্রামীণ টেলিকম

করোনা প্রাদুর্ভাবের সময়ে যাদের মাস্ক কেনার সামর্থ নেই এবং যাদের কাছে মাস্ক পৌঁছাচ্ছে না তাদের কাছে মাস্ক পৌঁছে দিচ্ছে গ্রামীণ টেলিকম।
ছবি: গ্রামীণ টেলিকমের সৌজন্যে

করোনা প্রাদুর্ভাবের সময়ে যাদের মাস্ক কেনার সামর্থ নেই এবং যাদের কাছে মাস্ক পৌঁছাচ্ছে না তাদের কাছে মাস্ক পৌঁছে দিচ্ছে গ্রামীণ টেলিকম।

আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গ্রামীণ টেলিকম জানায়, গত ৩০ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত ১০ লাখের বেশি নন-মেডিকেল মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে। করোনাভাইরাস সার্বিকভাবে নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত এই মাস্ক উৎপাদন ও বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ মহামারীতে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাস্ক ব্যবহার অত্যন্ত সফল ও অপরিহার্য ব্যবস্থা বলে সারা বিশ্বে বিবেচিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গবেষণায় ও আমাদের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঘোষণা অনুযায়ী দেখা যায় যে, কাপড়ের তৈরি বিশেষ একটি নিট ফেব্রিক্স (গেঞ্জির কাপড়) এর তৈরি মাস্ক ব্যবহার করা হলে করোনাভাইরাস সংক্রমণ লক্ষণীয়ভাবে কমে যায়।

ইতোমধ্যে সরকার সবার জন্য মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক ঘোষণা করেছে। ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সরকারি আইন মান্য করার জন্য মাস্ক ব্যবহার অপিরহার্য। গ্রামীণ টেলিকমের সরবরাহকৃত মাস্ক কার্যকর ও পুনঃব্যবহারযোগ্য হওয়ায় এর মাধ্যমে সাধারণ জনগণ বিশেষ করে দরিদ্র মানুষের মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করা যেতে পারে।

গ্রামীণ টেলিকমের অর্থায়নে গ্রামীণ ফেব্রিক্স এন্ড ফ্যাশন্স লি. এর কারখানায় গত এপ্রিল মাসের শেষের দিকে এই মাস্ক উৎপাদন শুরু হয় এবং ৩০ এপ্রিল থেকে এই মাস্ক বিনামূল্যে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র মানুষদের মধ্যে বিতরণ শুরু করা হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রামীণ গ্রুপের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান ও গ্রামীণের বাইরে বিভিন্ন এনজিও, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ১০ লাখের বেশি মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে।

যেসব প্রতিষ্ঠান, সংগঠন বা ব্যক্তি এই মাস্ক সংগ্রহ করে নিজ উদ্যোগে বিতরণ করতে চান তাদের উল্লেখিত ইমেইলে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

e-mail : [email protected]

 

Comments

The Daily Star  | English
Garment factory owners revise minimum wage upwards to Tk 12,500

Workers’ minimum wage to be reviewed

In an effort to bring normalcy back to the industries, the government will review the workers’ wage through the minimum wage board, the interim government has decided.

4h ago