লিভারপুলকে টেক্কা দিয়ে ভের্নারকে দলে টানছে চেলসি!

অনেক দিন থেকেই আরবি লাইপজিগের জার্মান ফরোয়ার্ড টিমো ভের্নার ছিলেন পছন্দের প্রথম তালিকায়। তাদের আগ্রহের কারণে ভের্নারও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। কিন্তু তার পুরো রিলিজ ক্লজের অর্থ প্রদান করতে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিল লিভারপুল। আর এ সুযোগটাই নিচ্ছে আরেক ইংলিশ জায়ান্ট চেলসি। ক্রীড়াভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ইএসপিএনের সূত্রমতে, রিলিজ ক্লজের পুরো অর্থ দিয়ে ভের্নারকে দলে ভেরানোর দ্বারপ্রান্তে চলে এসেছে ব্লুজরা।
ফাইল ছবি: এএফপি

অনেক দিন থেকেই আরবি লাইপজিগের জার্মান ফরোয়ার্ড টিমো ভের্নার ছিলেন পছন্দের প্রথম তালিকায়। তাদের আগ্রহের কারণে ভের্নারও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। কিন্তু তার পুরো রিলিজ ক্লজের অর্থ প্রদান করতে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিল লিভারপুল। আর এ সুযোগটাই নিচ্ছে আরেক ইংলিশ জায়ান্ট চেলসি। ক্রীড়াভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ইএসপিএনের সূত্রমতে, রিলিজ ক্লজের পুরো অর্থ দিয়ে ভের্নারকে দলে ভেরানোর দ্বারপ্রান্তে চলে এসেছে ব্লুজরা।

ভের্নারের জন্য রিলিজ ক্লজের ৪৯ মিলিয়ন পাউন্ড চায় লাইপজিগ। যা চাইলেই দিতে পারতো বর্তমান বিশ্বের অন্যতম ধনী ক্লাব লিভারপুল। কিন্তু করোনাভাইরাসে সৃষ্ট আর্থিক ঘাটতির এ সময়ে এতো বড় ঝুঁকি নিতে চায়নি ক্লাবটি। অন্যদিকে গত মৌসুমে দলবদলে নিষেধাজ্ঞা থাকার কারণে এক বছর ধরে নতুন খেলোয়াড় কিনতে না পারায় অর্থেরও কোনো সমস্যা নেই চেলসির। রিলিজ ক্লজের অর্থ পুরোটাই দিতে রাজি হয়েছে তারা।

ভের্নারকে পেতে অবশ্য বেশ কয়েকবারই নানা ধরণের দেন দরবার করেছে লিভারপুল। কিন্তু নিজেদের সবচেয়ে মূল্যবান রত্নকে রিলিজ ক্লজের এক পয়সা কমেও ছাড়তে নারাজ লাইপজিগ। আগামী ১৫ জুনের মধ্যে রিলিজ ক্লজের পুরো অর্থ না দিলে তাকে বিক্রি করবে না বলেও জানিয়ে দেয় ক্লাবটি। তবে এর অনেক আগেই তার প্রতি আগ্রহ দেখায় চেলসি। সাপ্তাহিক ২ লাখ পাউন্ড বেতনের চুক্তিতে ৫ বছরের জন্য তাকে দলে আনতে চাচ্ছে ক্লাবটি।

আগামী কয়েকদিনের মধ্যে এ চুক্তিটি সম্পন্ন করতে পারে বলে জানিয়েছে ইএসপিএন। এখন দেখার বিষয় লিভারপুল কি সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ ইনিয়ে বিনিয়ে লিভারপুলে যাওয়ার কথা অনেকবারই বলেছেন ভের্নার। প্রিয় দল ফের আগ্রহ দেখালে পাশা বদলে যেতে পারে। তবে গেমটাইমের প্রলোভন দেখাতে পারে চেলসি। কারণ লিভারপুলের আক্রমণভাগ প্রায় নিশ্চিত। সেখানে ভের্নার নিয়মিত সুযোগ নাও পেতে পারেন। অন্যদিকে চেলসির অনভিজ্ঞ আক্রমণভাগে নিঃসন্দেহে তাকে ঘিরেই থাকবে সব পরিকল্পনা।

Comments

The Daily Star  | English

Deeper crisis feared as 219 factories shut

With 219 garment factories shut amid worker unrest along the industrial belts yesterday, Bangladesh’s apparel sector is feared to get into a deeper crisis if production does not resume on Saturday after the weekend.  

1h ago