চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

চট্টগ্রাম বন্দর। স্টার ফাইল ফটো

দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনে গত ১৬ জুলাই ‘বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহার করে আসাম ও ত্রিপুরায় যাচ্ছে ভারতীয় পণ্য’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেই প্রতিবেদন বিষয়ে দ্য ডেইলি স্টার বরাবর ১৯ জুলাই ‘চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের বক্তব্য’ পাঠিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

গত ১৬/১৭ জুলাই দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকায় প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহার করে আসাম ও ত্রিপুরায় যাচ্ছে ভারতীয় পণ্য’ শীর্ষক সংবাদের প্রতি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। উক্ত প্রতিবেদনে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুকের যে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, তা খণ্ডিতভাবে উপস্থাপিত হওয়ার কারণে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অবকাশ রয়েছে। বিভ্রান্তি নিরসনকল্পে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের বক্তব্য নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

‘ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পাদিত ট্রানজিট চুক্তির আওতায় এবং দুই দেশের মধ্যে সম্পাদিত ‍SOP অনুযায়ী প্রথম ট্রায়াল রান শুরু হতে যাচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে এ ট্রায়াল রান উপলক্ষে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের নির্ধারিত ট্যারিফ শিডিউল অনুযায়ী বন্দরের চার্জসমূহ আদায় করা হবে। দুই দেশের মধ্যে সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী এবং চট্টগ্রাম বন্দরের বিদ্যমান নীতিমালা (First come, First Serve) অনুযায়ী ট্রানজিট কর্গোবাহী জাহাজকে বার্থ করা হবে।’

প্রতিবেদকের বক্তব্য

দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বন্দর সচিবের বক্তব্য খণ্ডিতভাবে নয়, তার সম্পূর্ণ বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। তিনি যা বলেছেন সেটাই প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বন্দর সচিবের বক্তব্যে কোনো পরিবর্তন, বিয়োজন বা কোনো শব্দ সংযোজন করা হয়নি।

আরও পড়ুন:

বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহার করে আসাম ও ত্রিপুরায় যাচ্ছে ভারতীয় পণ্য

 

Comments

The Daily Star  | English

Doubts growing about interim govt’s capability to govern: Tarique

"If we observe recent developments, doubts are gradually growing among various sections of people and professionals for various reasons about the interim government's ability to carry out its duties."

11m ago