সব কিছুই নতুন নতুন লাগছে নাঈমের

প্রথম ধাপে যে কয়জন খেলোয়াড়ের মাঠে অনুশীলন করার কথা ছিল তাতে ছিল নাঈম হাসানের নামও। ঈদের আগের দফাতেই হয়তো মাঠের ছোঁয়াটা পেতেন তিনি। কিন্তু হয়নি বেরসিক বৃষ্টির কারণে। টানা বৃষ্টিতে ঘরেই বসে সময় কাটাতে হয়েছে এ তরুণকে। তবে ঈদের পর ফের অনুশীলন পর্ব চালুর পর এবার মাঠে নেমেছেন নাঈম। আর প্রথম দিনে সবকিছুই যেন নতুন নতুন লাগছে এ অফস্পিনারের।

প্রথম ধাপে যে কয়জন খেলোয়াড়ের মাঠে অনুশীলন করার কথা ছিল তাতে ছিল নাঈম হাসানের নামও। ঈদের আগের দফাতেই হয়তো মাঠের ছোঁয়াটা পেতেন তিনি। কিন্তু হয়নি বেরসিক বৃষ্টির কারণে। টানা বৃষ্টিতে ঘরেই বসে সময় কাটাতে হয়েছে এ তরুণকে। তবে ঈদের পর ফের অনুশীলন পর্ব চালুর পর এবার মাঠে নেমেছেন নাঈম। আর প্রথম দিনে সবকিছুই যেন নতুন নতুন লাগছে এ অফস্পিনারের।

অথচ করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের এ সময়ে মাঠে তো দূরের কথা, ঘরের বাইরেও ঠিক মতো বের হতে পারেননি নাঈম। তাও যা মিলেছিল, তাতে বাধা দেয় বৃষ্টি। এরপর ঈদের ছুটি। সবমিলিয়ে সময়টা আরও লম্বা হয়। তবে অবশেষে অপেক্ষা প্রহর শেষ হয়েছে তার। ফের মাঠে ফিরতে পেরেছেন। প্রথম দিনে রানিংয়ের পাশাপাশি বোলিংও করেছেন। তাই মাঠে ফিরে যেন দারুণ তৃপ্ত এ তরুণ।

আর স্বাভাবিকভাবেই নিজের উচ্ছ্বাস গোপন করতে পারেননি নাঈম। তবে প্রথম দিনের অস্বস্তির কথাও জানান তিনি, 'চার মাস পর অনুশীলনে এসেছি, খুব ভাল লাগছে। কারণ এখন মাঠে অনুশীলন করা হয় না। আমাদের বাসার মধ্যে জিম, রানিং যতটুকু পেরেছি, ফিটনেস ধরে রাখার জন্য চেষ্টা করছি। এখন যখন মাঠে এসেছি, খুব ভালো লাগছে। কারণ আমাদের তো সবসময় মাঠেই থাকা হয়। আর একটু নতুন নতুন লাগছিল প্রথম দিকে।'

ফিটনেস ঠিক রাখতে লকডাউনের এ সময়ে নিয়মিতই ঘরে অনুশীলন করেছেন নাঈম। এর আগে ডেইলিস্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, বোলিংয়ের ধার ধরে রাখতে ঘরের সামনের গলিতে নিয়মিত বোলিংও করেন। তবে মাঠে অনুশীলনের সুবিধাই আলাদা। তাই স্বস্তিটা আরও বেড়েছে নাঈমের। নিয়মিত অনুশীলন করলে খুব শিগগিরই আগের জায়গায় ফেরার প্রত্যয় প্রকাশ করেন তিনি।

নাঈমের ভাষায়, 'আমরা শুরু করেছিলাম রানিং, জিম দিয়ে। কুরবানের পর বোলিংও যোগ হয়েছে, আল্লাহর রহমতে খুব ভালো লাগছে। কুরবানির আগে রানিং, জিম করা হয়েছিল, ফিটনেসে উন্নতি হচ্ছে। সঙ্গে বোলিং যোগ হয়েছে। খুব ভালো লাগছে। আস্তে আস্তে উন্নতি করার চেষ্টা করছি। অনেকদিন পর এসেছি, বোলিং করছি। একটু অস্বস্তি লেগেছিল। যদি ধারাবাহিকভাবে অনুশীলন করি, তবে আগের জায়গায় দ্রুত ফিরতে পারবো।'

Comments

The Daily Star  | English

How much do the poor pay for rice? At least Tk 50 a kg

Rice price in Bangladesh is rising and the rate of coarse grain has crossed Tk 50 a kilogramme nearly after a year

5h ago