ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতি তুলতে তৈরি হচ্ছেন স্টার্ক

ঘণ্টায় ৯৯ মাইল ছাড়িয়েছিলেন দুবার, কিন্তু কাছে গিয়েও ম্যাজিক ফিগার ১০০ মাইল স্পর্শ করা হয়নি মিচেল স্টার্কের। শোয়েব আখতার, ব্রেট লি ও শন টেইটের পর ইতিহাসের চতুর্থ বোলার হিসেবে এই গণ্ডি পেরুতে চান তিনি। সেজন্য শরীরকে প্রস্তুত করতে খাটছেন এই অস্ট্রেলিয়ান।
mitchell starc
ছবি: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া

ঘণ্টায় ৯৯ মাইল ছাড়িয়েছিলেন দুবার, কিন্তু কাছে গিয়েও ম্যাজিক ফিগার ১০০ মাইল স্পর্শ করা হয়নি মিচেল স্টার্কের। শোয়েব আখতার, ব্রেট লি ও শন টেইটের পর ইতিহাসের চতুর্থ বোলার হিসেবে এই গণ্ডি পেরুতে চান তিনি। সেজন্য শরীরকে প্রস্তুত করতে খাটছেন এই অস্ট্রেলিয়ান।

রেকর্ড রাখার পর থেকে ইতিহাসের প্রথম বোলার হিসেবে ঘণ্টায় ১০০ মাইলের গণ্ডি ছাড়িয়েছিলেন পাকিস্তানের শোয়েব আখতার। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২০০৩ বিশ্বকাপের এক ম্যাচে ঘণ্টায় ১০০.১ (১৬১.৩ কিমি/ঘণ্টা) গতিতে বল করেন গতি তারকা শোয়েব। ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুতগতির বল হিসেবে টিকে আছে এই রেকর্ড।

২০০৫ সালের গতিতে শোয়েবের প্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়ার ব্রেট লি ঘণ্টায় ১০০.১ মাইল গতিতে বল করেন (১৬১.১ কিমি/ঘণ্টা) ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একই গতিতে বল করেন অস্ট্রেলিয়ারই শন টেইট।

এদের পাশে বসার অনেক কাছে চলে গিয়েছিলন স্টার্কও। পাঁচ বছর আগে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘণ্টায় ৯৯.৭ মাইলে (১৬০.৪ কিমি/ঘণ্টা) বল করেন তিনি। এরপর আরও একবার ৯৯ মাইলে বল করেছিলেন তিনি। সেটা মনে করিয়েই বললেন গতির ম্যাজিক ফিগারে যেতে এখনো উদগ্রীব তিনি,   ‘এটা করতে পারা হবে দারুণ ব্যাপার। দুইবার আমি কাছাকাছি গিয়েছিলাম। এটা করতে গিয়ে দুবারই চোট পাই। কাজেই ১০০ মাইল গতি তুলতে আমাকে প্রস্তুতি নিতে হবে। অতিরিক্ত জিম করতে হবে, বাড়তি বিশ্রাম নিয়েও শরীরকে তৈরি করতে হবে।’

দলের পরিকল্পনা মেনে লাইন-লেন্থে মন দিতে গিয়ে অনেক সময় গতিতে ছাড় দেন পেসাররা। ইংল্যান্ডে গত অ্যাশেজে একই মানসিকতায় খেললেও এখন আর গতিতে ছাড় দেওয়ার চিন্তা নেই বাঁহাতি স্টার্কের, ‘আমি প্রচণ্ড জোরে বল করতে চাই এর সঙ্গে আর আপোস করব না।’

গতি আর স্কিল বাড়াতে খেলার ম্যানেজমেন্টটাও দেখছেন স্টার্ক। আইপিএল খেলার সুযোগ থাকলেও সেটা নিচ্ছেন না তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের কথা ভেবে নিজেকে তৈরি করছেন ৩০ বছর বয়েসী পেসার।

 

 

 

 

 

 

 

Comments

The Daily Star  | English

Banks mostly gave loans to their owners rather than creditworthy borrowers

Bangladesh’s banking sector was not well-managed in recent years. Banks mostly gave loans to their owners, rather than to creditworthy entities. Consequently, several banks are now in difficulty.

10h ago