চীন-ভারত সম্পর্কে সীমান্ত সমস্যা প্রভাব ফেলবে : শ্রিংলা

‘১৯৬২ সালের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি, ৪০ বছরে কারো প্রাণহানি হয়নি। এটা একটা ভিন্ন রকম পরিস্থিতি।’ লাদাখ সীমান্তে চীন ও ভারতের মধ্যকার চলমান উত্তেজনা ও প্রাণহানির বিষয়ে এ কথা বলেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা।
হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। ছবি: সংগৃহীত

‘১৯৬২ সালের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি, ৪০ বছরে কারো প্রাণহানি হয়নি। এটা একটা ভিন্ন রকম পরিস্থিতি।’ লাদাখ সীমান্তে চীন ও ভারতের মধ্যকার চলমান উত্তেজনা ও প্রাণহানির বিষয়ে এ কথা বলেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা।

দ্য প্রিন্টের খবরে আরও বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার শ্রিংলা বলেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। আমাদের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতায় কোনো ধরনের আপস করা হবে না। একই সঙ্গে, দায়িত্বশীল দেশ হিসেবে আমরা সবসময় আলোচনার জন্য প্রস্তুত। আমরা আলোচনার পথ খোলা রেখেছি। আমাদের সিনিয়র কমান্ডাররা সীমান্তে আলোচনা করছে এবং নয়াদিল্লি ও বেইজিংয়ে কূটনৈতিকরাও পরস্পর আলোচনা করছেন।’

সীমান্তের এই বিরোধ পারস্পরিক বাণিজ্যে ও সম্পর্কে প্রভাব ফেলছে উল্লেখ করে শ্রিংলা বলেন, ‘আমাদের সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীল অবস্থা তৈরি না হলে তা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে প্রভাবিত করবে। সীমান্তে ঘটনার সঙ্গে আমাদের বৃহত্তর সম্পর্কের মধ্যে যা হচ্ছে, তার একটি যোগসূত্র রয়েছে। আমি মনে করি এটা খুব স্পষ্ট।’

সীমান্তে চলমান উত্তেজনা প্রশমন করতে দুই দেশের সেনাবাহিনী এবং কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনার পাশাপাশি মন্ত্রী পর্যায়েও বৈঠক শুরু হয়েছে। আজ শনিবার রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে বৈঠকে বসেছেন চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী উই ফেঙ্গে ও ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে ।

Comments

The Daily Star  | English
Foreign investors confidence in Bangladesh

Safety fear jolts foreign investors’ confidence

A lack of safety in foreign manufacturing and industrial units in Bangladesh, stemming from the debilitating law and order situation and labour unrest, has become a cause of major concern for foreign investors, denting their confidence.

15h ago