ঈশ্বরদীতে দলীয় সভায় আ. লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২০, ছাত্রলীগ-যুবলীগের কার্যক্রম স্থগিত

পাবনার ঈশ্বরদীতে তৃণমূল নেতাকর্মীদের নিয়ে আয়োজিত সভায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী উপজেলা যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল।
পাবনার ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছে। ছবি: স্টার

পাবনার ঈশ্বরদীতে তৃণমূল নেতাকর্মীদের নিয়ে আয়োজিত সভায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী উপজেলা যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল।  

পরিস্থিতি বিবেচনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফিরোজ হোসেন।

পাবনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য সামসুর রহমান শরিফ দিলুর মৃত্যুর পর এ আসনটি ফাঁকা হওয়ায় আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর এ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

জানা যায়, উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নুরুন্নবি বিশ্বাসের কাজ করার জন্য এস এম কামাল সোমবার দুপুরে দলের তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়ে সভার আয়োজন করেন। তার উপস্থিতিতেই

সভায় যোগ দিতে আসা ঈশ্বরদী মিউনিসিপালিটির মেয়র আবুল কালাম আযাদ মিন্টুর সমর্থকদের সঙ্গে পৌর ইউনিট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলির সমর্থকদের হাতাহাতি হয়। মুহূর্তেও তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। হামলায় আহত রনি ও লাভলু নামে দুই জন আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।   

হামলার ঘটনায় একে অন্যকে দোষারোপ করেন আবুল কালাম আযাদ মিন্টু এবং ইসহাক আলি মালিথা।  

সংঘর্ষের ঘটনা অনিভেপ্রেত বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল।

ঘটনার পর ইশ্বরদী প্রেসক্লাবে  সম্মেলনে তিনি বলেন, ইশ্বরদীতে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।  নেতাদের এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এ ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।  

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

10h ago