দলে এত ম্যাচ উইনার থাকলে উপরে ব্যাটিং পাওয়া কঠিন: মরগ্যান

শারজাহর ছোট মাঠে ২২৮ রান তাড়ায় ছয়ে নেমে ঝড় তুলেছিলেন ইয়ন মরগ্যান। অনেকটা পেছনে থেকে দলকে দেখিয়েছিলেন জেতার আশা। তবে শেষ পর্যন্ত গিয়ে আর পারেনি মরগ্যানের দল কলকাতা নাইট রাইডার্স
Eoin Morgan
ছবি: আইপিএল ওয়েবসাইট

শারজাহর ছোট মাঠে ২২৮ রান তাড়ায় ছয়ে নেমে ঝড় তুলেছিলেন ইয়ন মরগ্যান। অনেকটা পেছনে থেকে দলকে দেখিয়েছিলেন জেতার আশা। তবে শেষ পর্যন্ত গিয়ে আর পারেনি মরগ্যানের দল কলকাতা নাইট রাইডার্স। ইংল্যান্ডের সীমিত ওভারের অধিনায়ক আরেকটু আগে নামতে পারতেন কীনা, এই প্রশ্ন তাই উঠেছে ম্যাচ শেষে। তবে মরগ্যান বলছেন, তাদের দলে এত তারার ভিড়ে আগে ব্যাটিং পাওয়া বেশ কঠিন।

শনিবার শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিল্লি ক্যাপিটালসের কাছে ১৮ রানে হেরেছে কেকেআর। তিনে নামা নিতিশ রানার ৩৫ বলে ৫৮ রানের পর, ছয়ে নেমে ১৮ বলে ৪৪ করেন মরগ্যান। রাহুল ত্রিপাঠির ব্যাট থেকে আসে ১৬ বলে ৩৬।

এক পর্যায়ে ওভারপ্রতি ১৮ রানের বেশি নেওয়ার দরকার দাঁড়ায় কলকাতার। তখন ত্রিপাঠি আর মরগ্যান তুলেন চার-ছয়ের ঝড়। দুই ওভারে ৫০ এর মতো রান এনে ম্যাচ এনেছিলেন কাছে। কিন্তু আনরিক নরকিয়ার বলে মরগ্যান আউট হতেই খেলা ফের হেলে যায় দিল্লির দিকে।

বড় রান তাড়ার এই ম্যাচে আন্দ্রে রাসেল নেমেছিলেন ৪ নম্বরে, ৫ নম্বরে খেলেন অধিনায়ক দীনেশ কার্তিক। অনেকটা নিচে তাই মরগ্যান নামেন ছয়ে। ম্যাচ শেষে এই বাঁহাতি জানান, ম্যাচ উইনারদের ভিড়ের কারণেই বাস্তবতা মানতে হয়েছে তাকে,  ‘যদি আমাদের ব্যাটিং অর্ডার দেখেন, অনেক ম্যাচ উইনার। কাজেই উপরে ব্যাটিং পাওয়া অনেক কঠিন।  বিশেষ করে যখন আপনার দলে বিশ্বমানের অলরাউন্ডার আন্দ্রে রাসেল আছেন। সে অবিশ্বাস্য স্ট্রাইকার। সে যখন আগে নামে তখন অবশ্যই সবারই পজিশনটা একটু পিছিয়ে যায়। ’

এবার আইপিএলে ওপেন করতে নেমে হতাশ করছেন অলরাউন্ডার সুনিল নারাইন। চার ম্যাচ খেলে তিনি করতে পেরেছেন মাত্র ২৭ রান। প্রশ্ন উঠেছে তার একাদশে থাকা নিয়ে। তবে মরগ্যান মনে করেন, এখনো এই ক্যারিবিয়ান দলের জন্য হতাশার কারণ না,  ‘সুনিল এমন এক খেলোয়াড় যে ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলতে পারে। হয়ত টানা রান করে না, কিন্তু খেলায় তার একটা প্রভাব থাকে। সে সব সময়ই একটা ইতিবাচক বিকল্প।’

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago