প্রকল্প পরিচালকদের ব্যর্থতায় অনেক সময় ব্যয় বেড়ে যায়: জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী
নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই দ্রুততার সঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নে আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। এ জন্য প্রয়োজনে সমান্তরালভাবে অনেক কাজ একসঙ্গে করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘ইনস্টলেশন অব সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং উইথ ডাবল পাইপলাইন, চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা পর্যন্ত পাইপ লাইনে জ্বালানি তেল সরবরাহ, ইআরএল ইউনিট-২’র অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। প্রকল্প পরিচালকদের ব্যর্থতা বা অযোগ্যতার জন্য অনেক সময় প্রকল্প ব্যয় বেড়ে যায়। এর দায় মন্ত্রণালয় কেন নিবে?’
আজ মঙ্গলবার অনলাইনে বিপিসি-র আওতায় বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের পর্যালোচনা সভায় এসব কথা বলেন। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
সভায় প্রকল্পগুলো তদারকি করার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নিয়োগের নির্দেশও দেন প্রতিমন্ত্রী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ২০২০-২১ অর্থবছরের এডিপি বরাদ্দ ২৯৬০ দশমিক ৪৮ কোটি টাকা। বরাদ্দের বিপরীতে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যয় ৬৬৪ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরের বিপিসির আওতাধীন কোম্পানির এডিপি বরাদ্দ ১৬৩৯ দশমিক ৪১ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সংখা ১০টি।
ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান ও বিপিসির চেয়ারম্যান মো. শামসুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
Comments