করোনাভাইরাস

মৃত্যু ১১ লাখ ১৭ হাজার, আক্রান্ত ৪ কোটির বেশি

বিশ্বব্যাপী প্রতিনিয়ত মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। ইতোমধ্যে ১১ লাখ ১৭ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন চার কোটির বেশি। এ ছাড়া, সুস্থও হয়েছেন দুই কোটি ৭৬ লাখের বেশি মানুষ।
জুরিখে করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। ১৯ অক্টোবর ২০২০। ছবি: রয়টার্স

বিশ্বব্যাপী প্রতিনিয়ত মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। ইতোমধ্যে ১১ লাখ ১৭ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন চার কোটির বেশি। এ ছাড়া, সুস্থও হয়েছেন দুই কোটি ৭৬ লাখের বেশি মানুষ।

আজ মঙ্গলবার জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টার এ তথ্য জানিয়েছে।

জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন চার কোটি তিন লাখ ৪৮ হাজার ৭৩৭ জন এবং মারা গেছেন ১১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭২ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন দুই কোটি ৭৬ লাখ ২৮ হাজার ১৯৮ জন।

করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৮২ লাখ ১২ হাজার ৭৬৭ জন এবং মারা গেছেন দুই লাখ ২০ হাজার ১১০ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ৩২ লাখ ৭২ হাজার ৬০৩ জন।

যুক্তরাষ্ট্রের পর সবচেয়ে বেশি মৃত্যু দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে। দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৫২ লাখ ৫০ হাজার ৭২৭ জন, মারা গেছেন এক লাখ ৫৪ হাজার ১৭৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৪৫ লাখ ২৬ হাজার ৩৯৩ জন।

সংক্রমণের দিক থেকে দ্বিতীয় ও মৃত্যুর দিক থেকে তৃতীয়তে থাকা ভারতে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৫ লাখ ৯৭ হাজার ৬৩ জন, মারা গেছেন এক লাখ ১৫ হাজার ১৯৭ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৬৭ লাখ ৩৩ হাজার ৩২৮ জন।

মৃত্যুর সংখ্যার দিক থেকে চতুর্থতে রয়েছে মেক্সিকো। দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৮৬ হাজার ৩৩৮ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন আট লাখ ৫৪ হাজার ৯২৬ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন সাত লাখ ২৭ হাজার ৭৫৯ জন।

ভাইরাসটির সংক্রমণস্থল চীনে আক্রান্ত হয়েছেন ৯১ হাজার ছয় জন, মারা গেছেন ৪ হাজার ৭৩৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৮৫ হাজার ৮৪০ জন।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিন লাখ ৯০ হাজার ২০৬ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মারা গেছেন পাঁচ হাজার ৬৮১ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন তিন লাখ পাঁচ হাজার ৫৯৯ জন।

Comments