শাল্লায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে হামলা: গ্রেপ্তার আরও ১

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আরও এক জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হক দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করছেন।
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আরও এক জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হক দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করছেন।

তিনি বলেন, ‘গতকাল রাতে দিরাই উপজেলার নাসনি গ্রামের এক বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ নিয়ে নোয়াগাঁও গ্রামে হামলার ঘটনায় ৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া একটি পোস্টের জের ধরে গত মঙ্গলবার রাতে হিন্দু ধর্মাবলম্বী এক যুবককে আটক করা হয়। পরদিন স্থানীয় হেফাজতে ইসলামের সমর্থকরা নোয়াগাঁও গ্রামের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরে হামলা চালায়। বৃহস্পতিবার হামলার ঘটনায় শাল্লা থানায় দুটি মামলা দায়ের হয়। পুলিশ ছাড়াও ওই গ্রামের এক ভুক্তভোগী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন।

দুই মামলায় দিরাই উপজেলার সরমংগল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শহীদুল ইসলাম স্বাধীনকে প্রধান আসামি করা হয়। এ ছাড়া, মোট দেড় হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে মামলা দুটিতে। গত ২০ মার্চ মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলা থেকে স্বাধীনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

আরও পড়ুন:

শাল্লায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে হামলার প্রধান আসামি ইউপি সদস্য শহীদুল গ্রেপ্তার

শাল্লায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে হামলা: গ্রেপ্তার ২২

হেফাজত নেতা মামুনুলকে গ্রেপ্তারের দাবি

সুনামগঞ্জে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে হেফাজত সমর্থকদের হামলা

শাল্লায় হিন্দুদের বাড়িতে হামলার ঘটনায় মামলা

‘আওয়ামী লীগে কি সাম্প্রদায়িক লোকজন ঢুকে গেছে?’, প্রশ্ন ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতির

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago