১২ এপ্রিল ১৯৭১: বালারখাইল গণহত্যা ও ঘটনাবহুল একটি দিন

১২ এপ্রিল ১৯৭১ দিনটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এদিন পরিকল্পিত কায়দায় ঢাকার বাইরে প্রথম বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়। এদিনই জেনারেল ওসমানীকে মুক্তিযুদ্ধের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। ১২ এপ্রিল প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিসভার নাম ঘোষণা করা হয়েছিল।

১২ এপ্রিল রাতে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের প্রথম সরকারের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার নাম ঘোষণা করা হয়। সে ঘোষণায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক ও রাষ্ট্র প্রধান,  সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করা হয়। মন্ত্রিসভার অপরাপর সদস্য হিসেবে খন্দকার মুশতাক আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামানের নাম ঘোষিত হয়েছিল। এই বেতার ঘোষণায় একইসঙ্গে মন্ত্রুসভার দায়িত্বও বন্টন করা হয়েছিল।

বালারখাইল গণহত্যা

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে ঢাকার রায়েরবাজার বধ্যভূমি ছাড়া আর কোথাও এতো অধিক সংখ্যক বুদ্ধিজীবীকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়নি। যেমনটি চালানো হয়েছিল ১২ এপ্রিল নীলফামারীর সৈয়দপুরের বালারখাইল গণহত্যায়।

বালারখাইল গণহত্যাকে বলা হয় পরিকল্পিত কায়দায় বুদ্ধিজীবীশূন্য করার ভয়ংকর নীলনকশা। মূলত বালারখাইল গণহত্যা দিয়েই মুক্তিযুদ্ধে নারকীয় কায়দায় বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছিল। ১২ এপ্রিল সোমবার মধ্যরাতে  নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রায় ১৫০ জন বুদ্ধিজীবীকে ২৫ মার্চ থেকে দীর্ঘ ১৮দিন নির্যাতনের পর রংপুর সেনানিবাসের পশ্চিম পার্শ্বের উপশহরে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। বালারখাইল গণহত্যার মূল উদ্দেশ্য ছিল সৈয়দপুর শহরকে বুদ্ধিজীবীশূন্য করে দেয়া। মুক্তিযুদ্ধকালীন সৈয়দপুর পৌর চেয়ারম্যান, কমিশনারসহ বিভিন্ন মৌজার অবাঙালি নেতৃস্থানীয়রা ও পাকিস্তানি সেনা সমন্বয়ে ২১ সদস্যবিশিষ্ট যৌথ শান্তি কমিটি গঠন করেছিল এপ্রিল মাসের শুরুর দিকে। বিহারি কাইয়ুম ছিলেন শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ও গণহত্যার প্রধান কুশীলব। এই কমিটিতে ছিলেন মাওলানা সালেহ আহমেদ, ইউসুফ বাট, ইসমাইল মাছুয়া, মতিন হাশমী, ইজহার আহমেদ, অধ্যাপক তসলিমসহ অনেকে। শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান বিহারি কাইয়ুমের নির্দেশে পাকিস্তানি হানাদারেরা রাজাকার ইজহার ও তার অনুসারীরা মিলে ৮ জন শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাসহ শহরের বহু বাঙালি হত্যা করেছিল। ২৫ মার্চ রাতে অবাঙ্গালী বিহারি নেতারা পাকিস্তানি সেনাদের সহায়তায় প্রায় ১০০ বুদ্ধিজীবী ও প্রায় ৬০ জন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট সদস্যকে সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে গিয়েছিল। বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে স্বনামধন্য চিকিৎসক, শিক্ষক, শিল্পী, সাহিত্যিক, অভিনেতা, সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ ছিলেন।

বন্দীদের ওপর টানা ১৮ দিন ধরে ভয়ংকর পৈশাচিক নির্যাতন চালিয়েছিল হানাদার ও রাজাকারেরা। ২৫ মার্চ থেকে টানা ১৮ দিন নির্যাতনের পর ১২ এপ্রিল মধ্যরাতে সেনাবাহিনীর ৩টি ট্রাকে করে রংপুর ক্যান্টনমেন্টের কাছে নিসবেতগঞ্জের ‘বালারখাইল’ এলাকায় নিয়ে তাদের  চোখ-হাত বাঁধা অবস্থায় ব্রাশফায়ারে হত্যা করা হয়। সেদিনের হত্যাকাণ্ডে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া কমলা প্রসাদের সাক্ষ্য থেকে জানা যায় যে, সেদিন বালারখাইলে প্রায় ১৫০ জন মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল।  এই শহীদদের মধ্যে ছিলেন সংসদ সদস্য প্রখ্যাত চিকিৎসক ডা. জিকরুল হক, রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী তুলসীরাম আগরওয়ালা, ডা. শামসুল হক, ডা. বদিউজ্জমান, ডা. ইয়াকুব আলী, যমুনা প্রসাদ, কেডিয়া, রামেশ্বর লাল আগরওয়ালাসহ অনেকে।

 ১২ এপ্রিল ১৯৭১, ঢাকায়

 ১৯৭১ এর ১২ এপ্রিল ঢাকায় গোলাম আযমের নেতৃত্বে প্রথম মুক্তিযুদ্ধবিরোধী মিছিল হয়েছিল বাইতুল মোকাররম মসজিদের সামনে থেকে। মিছিলে বহনকারী প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুনে লেখা ছিল  "দুষ্কৃতিকারীরা দূর হও - মুসলিম জাহান এক হও", "পাকিস্তান জিন্দাবাদ, কায়েদে আযম জিন্দাবাদ ", "পাকিস্তানের উৎস কি? লাইলাহা ইল্লাল্লাহ"। মিছিল শেষে পাকিস্তান সেনাবাহিনী, রাজাকার এবং  পাকিস্তানের সরকারের মঙ্গল কামনা করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন  গোলাম আজম।

১২ এপ্রিল ঢাকায় নিযুক্ত একজন বিদেশি কূটনীতিকের ভাষ্য দিয়ে বিখ্যাত ম্যাগাজিন "টাইম" তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করে "কোন সন্দেহ নেই যে পূর্ব পাকিস্তানে ভয়ংকর  ধ্বংসলীলা চালানো হয়েছে। এটি আক্ষরিক অর্থেই রক্তস্নান। চেঙ্গিস খানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হত্যাকাণ্ডের  কোন পার্থক্য নেই। সেনাবাহিনীরা কথিত বিদ্রোহীদের দমন কাজে ব্যস্ত। ট্যাঙ্ক চড়ে বেড়াচ্ছে ঢাকার বুকে। ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে বহু বাড়িঘর, মানুষের আবাসস্থল।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট নাগরিকদের বিবৃতি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৯ জন বিশিষ্ট নাগরিক ‘আমেরিকান ফ্রেন্ডস অব পাকিস্তান’ সংগঠনের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের  প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার কাছে পাঠানো এক  আবেদনে যতো দ্রুত সম্ভব পূর্ব বাংলার সমস্যা সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। তারা পাঠানো বার্তায় বলেন, "কোন সরকার অস্ত্র ও বল প্রয়োগের মাধ্যমে জনগণের  ইচ্ছার বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার রাখে না। পাকিস্তান সরকারের উচিত সামরিক বল প্রয়োগ থেকে সরে আসা।

জেলায় জেলায় আক্রমণ, প্রতিরোধ

এদিন পাকিস্তানি সেনাবাহিনী  ট্যাংক গোলাবারুদ ও ভারী অস্ত্রের সাহায্যে মুক্তিযোদ্ধাদের হাবরা ঘাঁটি আক্রমণ করে। পাকিস্তানিদের সম্মিলিত আক্রমণে মুক্তিযোদ্ধারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। মুক্তিযোদ্ধাদের চারটি কোম্পানি ও অতিরিক্ত একটি প্লাটুন সম্মিলিতভাবে লালমনিরহাট বিমানবন্দর এলাকাতে অবস্থানরত পাকিস্তানি হানাদারদের ওপর বড় রকমের আক্রমণ করে। সে সময় মুক্তিযোদ্ধাদের ফিল্ড কমান্ডের দায়িত্বে ছিলেন সুবেদার আরব আলী। তিনি বলেন  "কয়েক ঘণ্টার সংঘর্ষে বেশ কিছু পাকসেনা নিহত হলেও শেষ পর্যন্ত পাকসেনাদের ব্যাপক আক্রমণের মুখে মুক্তিযোদ্ধারা তাদের ঘাঁটিতে ফিরে আসে।"

১১ এপ্রিল ভোরবেলায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আর্টিলারির সাহায্যে  যশোরের ঝিকরগাছায় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরক্ষা ব্যুহে ব্যাপক হামলা চালিয়েছিল।  প্রচণ্ড যুদ্ধে ইপিআর বাহিনীর দুজন ও বিএসএফ বাহিনীর একজন নিহত হয়, এরপর  ইপিআর বাহিনী পুনরায় বেনাপোলের কাগজপুকুর নামক স্থানে প্রতিরক্ষা ব্যুহ রচনা করেছিল। এদিন পাকিস্তানি হানাদারদের একটি দল চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের ওপর দিয়ে চাঁদপুর-কুমিল্লা মহাসড়ক ধরে এগিয়ে আসে এবং সেখানে ক্যাম্প স্থাপন করে।

এদিন দিনাজপুরের পার্বতীপুরে মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানের ওপর পাকিস্তানি হানাদারেরা পুনরায় গোলাবর্ষণ করে। পাকিস্তানি হানাদারদের মর্টার থেকে গোলাবর্ষণের মুখে এক পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধারা পিছু হটেছিল। এ যুদ্ধে একজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছিলেন।

ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটালিয়নের পুরো বাহিনী এদিন কালুরঘাট থেকে রাঙ্গামাটি চলে আসে এবং সেখানে প্রতিরক্ষা ব্যুহ গড়ে তোলে। রাঙ্গামাটির মহালছড়িতে ব্যাটালিয়নের হেড কোয়ার্টার স্থাপিত হয়।

এদিন রাজশাহীর নাটোরে মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানের উপর পাকিস্তানি হানাদারেরা ব্যাপক শেলিং এর মাধ্যমে আক্রমণ চালিয়েছিল। এ অতর্কিত আক্রমণে মুক্তিযোদ্ধারা পিছু হটে রাজশাহীর বানেশ্বরে অবস্থান নিয়েছিল। পাকিস্তানি বাহিনী তিস্তা দখলের লক্ষ্যে তিস্তা পুলে  অবস্থানরত মুক্তিবাহিনীর প্রতিরক্ষা ব্যুহে ভারী অস্ত্রের সাহায্যে ত্রিমুখী আক্রমণ চালিয়েছিল।

এদিন ঢাকার সামরিক কর্তৃপক্ষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও সরকারি বিভাগ, স্বায়ত্বশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত সংস্থাসর সব কর্মচারীকে ২১ এপ্রিলের মধ্যে কাজে যোগদানের নির্দেশনা জারি করে। নির্দেশনায় বলা হয় ২১ তারিখের পর কাজে যোগ না দিলে অনুপস্থিত কর্মচারীদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।

মুসলিম লীগ নেতা খান এ  সবুর এক বেতার ভাষণে বিন্দুমাত্র দয়া না দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তাকারীদের হত্যা করার  আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এমনকি সন্দেহজনক যে কোনো লোকের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। অন্যদিকে এদিন মুসলিম লীগ সভাপতি শামসুল হুদার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল জেনারেল টিক্কা খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এবং পাকিস্তানি হানাদারদের সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেয়।

১২ ও ১৩ এপ্রিল রাজশাহীর পুঠিয়া থানায় নায়েক সুবেদার লস্কর সিরাজউদ্দীন, নায়েব সুবেদার মোবাসসারুল ইসলাম পুঠিয়ার বিড়ালদহের ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের দু’ধারে দেড় কিলোমিটার এলাকা জুড়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। এদিন মুক্তিযোদ্ধারা পুঠিয়ার বিড়ালদহের লোহারপুর এবং বেলপুকুরিয়া রেলগেটে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যূহ রচনা করে তীব্র আক্রমণ গড়ে তোলেন। টানা সাত ঘণ্টার যুদ্ধে ৪২ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে রাজশাহী ইপিআরের চারঘাট, মীরগঞ্জ, চিলমারী, আলাইপুর এলাকার নায়েক সুবেদার লস্কর সিরাজউদ্দীন কৌশলে স্থানীয় ইপিআর ঘাঁটিগুলোর অবাঙ্গালীদের নিরস্ত্র করে বন্দি করেছিলেন।

এছাড়াও এদিন  সারদা পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ ডিআইজি আ. খালেক মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে অসম্মত হয়ে একাডেমি ত্যাগ করলে সুবেদার লস্কর সিরাজউদ্দীন পুলিশ একাডেমির অ্যালার্ম বাজিয়ে পুলিশ সদস্যদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। এ সময় সুবেদার লস্কর সিরাজউদ্দীন সারদা পুলিশ একাডেমি অস্ত্রাগারের তালা ভেঙে পুলিশ সদস্যদের হাতে অস্ত্র তুলে দেন। মূলত তার আহ্বানেই রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের ক্যাপ্টেন আ. রশীদ এবং অধ্যাপক আবু বকর সিদ্দিকী তাদের অনুসারীদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় হন।

এদিন রাজশাহী সেনানিবাসে পাকিস্তানি বাহিনীর অবরুদ্ধ থাকার খবর পেয়ে তাদের উদ্ধারে একটি দল ঢাকা থেকে নগরবাড়ী এসে পৌঁছায়। এ খবর পেয়ে ক্যাপ্টেন গিয়াস, আ. রশীদ, অধ্যাপক আবু বকর সিদ্দিকী ও নায়েক সুবেদার লস্কর সিরাজউদ্দীন ৬০ জন ইপিআর সদস্য নিয়ে পাবনার নগরবাড়ীতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। কিন্তু সেখানে প্রশিক্ষিত ও আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে টিকতে না পেরে পিছু হটে ঈশ্বরদীর মুলাডুলি রেলস্টেশন এলাকার সড়কে ব্যারিকেড সৃষ্টি করেন। ওই ব্যারিকেডও অতিক্রম করে রাজশাহী অভিমুখে অগ্রসর হতে থাকে পাকিস্তানি হানাদারেরা।

তথ্যসূত্র-

বালারখাইল গণহত্যা/ আহম্মেদ শরীফ

বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্র। (ত্রয়োদশ খণ্ড)

দৈনিক পাকিস্তান, ১৩ এপ্রিল ১৯৭১

বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ: সেক্টরভিত্তিক ইতিহাস, সেক্টর ২, ৭ এবং ৮নং সেক্টর

আহমাদ ইশতিয়াক [email protected]

আরও পড়ুন-

১১ এপ্রিল, ১৯৭১: দৃঢ় প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান তাজউদ্দীন আহমদের

১০ এপ্রিল: মুজিবনগর সরকার গঠন ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র দিবস

এক দুঃসাহসী মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিবেটি কাঁকন হেনইঞ্চিতা

স্বাধীনতাই একমাত্র গন্তব্য পূর্ব পাকিস্তানের: মওলানা ভাসানী

Comments

The Daily Star  | English

Opening aid corridors, leasing out ports not this govt’s job

Making decisions on a “humanitarian corridor” to Rakhine and leasing out container terminal of Chittagong Port to foreign companies are not the interim government’s job, said BNP acting chairman Tarique Rahman last night.

3h ago