শীর্ষ খবর

লকডাউনের আওতামুক্ত যানবাহন পারাপারে শিমুলিয়ায় চলছে ৪টি ফেরি

দেশব্যাপী ‘সর্বাত্মক লকডাউনের’ দ্বিতীয় দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ও মাদারীপুরের বাংলাবাজার নৌপথে পণ্যবাহী গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স এবং জরুরি ও রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহৃত যানবাহন পারাপার হচ্ছে। এসব যানবাহন পারাপারে নৌপথে চলছে চারটি ফেরি।
পারের অপেক্ষায় থাকা পণ্যবাহী ট্রাক। ছবি: স্টার

দেশব্যাপী ‘সর্বাত্মক লকডাউনের’ দ্বিতীয় দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ও মাদারীপুরের বাংলাবাজার নৌপথে পণ্যবাহী গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স এবং জরুরি ও রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহৃত যানবাহন পারাপার হচ্ছে। এসব যানবাহন পারাপারে নৌপথে চলছে চারটি ফেরি।

আজ বৃহস্পতিবার ঘাট এলাকায় সরকারি নির্দেশনার বাইরে কোনো গাড়ি ও যাত্রীদের দেখা যায়নি বলে জানিয়েছে ঘাট কর্তৃপক্ষ।

সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) নাজমুল রায়হান দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, শিমুলিয়া ঘাটে পারের অপেক্ষায় আছে ৫০টির মতো পণ্যবাহী ট্রাক। কোনো ব্যক্তিগত গাড়ি পারের অপেক্ষায় নেই। পণ্যবাহী গাড়ি ও লকডাউনের আওতামুক্ত গাড়ি ছাড়া অন্য যানবাহন ঘাটে আসছে না। সর্বাত্মক লকডাউনের প্রথম দিনের আজও একই পরিবেশ বজায় আছে। জরুরি সেবার আওতাধীন গাড়িগুলো ফেরিতে পদ্মা পার হচ্ছে।

তিনি আরও জানান, আজ সকাল থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত লকডাউন অমান্য করে ঘাটে প্রবেশের কোনো জরিমানা নেই। ট্রাফিক আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে- যেমন হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল চালানো, লাইসেন্স ছাড়া যানবাহনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা হচ্ছে।

বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মোহাম্মদ ফয়সাল জানান, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌ রুটে চারটি ফেরি চলাচল করছে। এগুলো সব কে-টাইপ ফেরি। গতকাল ১৫টির মতো ফেরি চলাচল করলেও যানবাহনের উপস্থিতি কম থাকায় ফেরির সংখ্যা সীমিত করা হয়েছে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী গাড়ি পার করা হচ্ছে। সকাল থেকে অ্যাম্বুলেন্স ও পণ্যবাহী গাড়ি পার করা হয়েছে বেশি।

ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের হাসাড়া হাইওয়ে পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেন জানান, এক্সপ্রেসওয়েতে হাইওয়ে পুলিশের একটি চেকপোস্ট আছে। সেখানে নজরদারি করা হচ্ছে।

মাওয়া নৌ-পুলিশের অফিসার ইনচার্জ সিরাজুল কবীর জানান, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে স্পিডবোট, লঞ্চ চলাচল বন্ধ আছে। ঘাটে প্রবেশের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কঠোর নজরদারি করছেন।

Comments

The Daily Star  | English

After OCs, EC orders to transfer UNOs

In the first phase, it asked to transfer all UNOs who have been working in their respective upazilas for more than a year

1h ago