মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল

করোনার চিকিৎসায় যুক্ত হলো ১০টি অক্সিজেন কনসেনট্রেটর মেশিন

করোনা রোগীদের চিকিৎসায় অক্সিজেনের চাহিদার কথা মথায় রেখে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের নতুন ভবনের ৫০ শয্যার করোনা ইউনিটে দশটি অত্যাধুনিক অক্সিজেন কনসেনট্রেটর মেশিন যুক্ত করা হয়েছে।
ছবি: সংগৃহীত

করোনা রোগীদের চিকিৎসায় অক্সিজেনের চাহিদার কথা মথায় রেখে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের নতুন ভবনের ৫০ শয্যার করোনা ইউনিটে দশটি অত্যাধুনিক অক্সিজেন কনসেনট্রেটর মেশিন যুক্ত করা হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনা ও সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম পরিচালনার কাজ তত্ত্বাবধানে দায়িত্বপ্রাপ্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আসাদুল ইসলাম নিজ উদ্যোগে এসব কনসেনট্রেটরের ব্যবস্থা করেছেন।

আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে করোনা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি এবং জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার এসব কনসেনট্রেটর একই কমিটির সদস্য সচিব ও জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. আবুল কালাম আজাদের কাছে হস্তান্তর করেন।

এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) দীপক কুমার রায়, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. জোবায়ের ইসলাম।

সিভিল সার্জন আবুল কালাম আজাদ জানান, জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে পূর্বে চারটি অক্সিজেন কনসেনট্রেটর ছিল। এখন আরও দশটি যুক্ত হয়ে মোট ১৪টি হয়েছে। বাকি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেগুলোতেও কয়েকটি আছে। আগামীকাল রবিবার সরকারিভাবে ১৫টি কনসেনট্রেটর ও ৭০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার দেওয়ার কথা আছে। এসব পাওয়া গেলে উপজেলাগুলোতেও ভাগ করে বিতরণ করা হবে।

তিনি বলেন, ‘দশটি মেশিন হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে পজিটিভ রোগীদের জন্য ব্যবহার করা হবে। এগুলো মুন্সিগঞ্জের করোনা রোগীদের জরুরি প্রয়োজনে কাজে আসবে।’

করোনা ওয়ার্ডে সিলিন্ডার অক্সিজেন শেষ হয়ে গেলে পুনরায় ভর্তি করতে সময় লাগে। এ সময় দ্রুততার সঙ্গে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর মেশিন দিয়ে রোগীকে অক্সিজেন দেওয়া সম্ভব। এই মেশিন প্রাকৃতিক অক্সিজেন নিয়ে তা রোগীর শরীরে দিতে পারে। এসব কনসেনট্রেটরের দাম ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত।

Comments

The Daily Star  | English
PSC question leaks

PSC question paper: Probe body finds no evidence of leaks

AN investigation committee by the Public Service Commission (PSC) to probe allegations of question paper leak has found no evidence of such incident

52m ago