করোনাভাইরাস

মৃত্যু ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার, আক্রান্ত ১৬ কোটি ১৮ লাখের বেশি

জার্মানিতে করোনা পরীক্ষার জন্যে নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। ১১ মে ২০২১। ছবি: রয়টার্স

বিশ্বব্যাপী করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু বেড়েই চলছে। ইতোমধ্যে অনেক দেশ লকডাউনসহ কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। হঠাৎ করেই আবারও সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ বিশ্বব্যাপী করোনার কয়েকটি ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়া।

বিশ্বে ইতোমধ্যে মারা গেছেন সাড়ে ৩৩ লাখের বেশি মানুষ। আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ কোটি ১৮ লাখের উপরে। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন প্রায় ১৪ কোটি মানুষ।

আজ শুক্রবার সকালে রেফারেন্স ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটার এ তথ্য জানিয়েছে।

আজ সকাল পৌনে ১০টায় ওয়ার্ল্ডোমিটারেরর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ কোটি ১৮ লাখ ২৫ হাজার ২৩ জন এবং মারা গেছেন ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৫২০ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ১৩ কোটি ৯৬ লাখ ২৩ হাজার ১০১ জন।

এতে আরও বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন তিন কোটি ৩৬ লাখ ২৬ হাজার ৯৭ জন এবং মারা গেছেন পাঁচ লাখ ৯৮ হাজার ৫৪০ জন। দেশটিতে সুস্থ হয়েছেন দুই কোটি ৬৬ লাখ ৬৭ হাজার ১৯৯ জন।

আক্রান্তের দিক থেকে বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে শনাক্ত হয়েছেন দুই কোটি ৪০ লাখ ৪৬ হাজার ১২০ জন। মৃত্যুর দিক থেকে চতুর্থ অবস্থানে থাকা ভারতে এ পর্যন্ত মারা গেছেন দুই লাখ ৬২ হাজার ৩৫০ জন। আর সুস্থ হয়েছেন দুই কোটি ৭৩ হাজার ৩৬৭ জন।

মৃত্যুর দিক থেকে দ্বিতীয় ও সংক্রমণের দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে থাকা দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে আক্রান্ত হয়েছেন এক কোটি ৫৪ লাখ ৩৬ হাজার ৮২৭ জন এবং মারা গেছেন চার লাখ ৩০ হাজার ৫৯৬ জন। দেশটিতে সুস্থ হয়েছেন এক কোটি ৩৯ লাখ ৭৯ হাজার ৩২৯ জন।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সাত লাখ ৭৮ হাজার ৬৮৭ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মারা গেছেন ১২ হাজার ৭৬ জন। আর সুস্থ হয়েছেন সাত লাখ ১৯ হাজার ৬১৯ জন।

Comments

The Daily Star  | English
price hike of essential commodities in Bangladesh

Essential commodities: Price spiral hits fixed-income families hard

Supply chain experts and consumer rights activists blame the absence of consistent market monitoring, dwindling supply of winter vegetables, and the end of VAT exemptions granted during Ramadan.

15h ago