ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল রুখতে সবই করবে ইংল্যান্ড: বাটলার

ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল মানেই বিশেষ কিছু। এমনটা হলে আবারও ফাইনালে এই ক্রিকেটীয় মহাযুদ্ধ দেখবে বিশ্ব। তবে ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার স্বাভাবিকভাবেই তেমনটা হতে দিতে চান না। ভারতকে রুখে দিতে চেষ্টার কোন কমতি রাখবে না তার দল, এমন বার্তা ছুড়ে দিয়েছেন তিনি।

ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল মানেই বিশেষ কিছু। এমনটা হলে আবারও ফাইনালে এই ক্রিকেটীয় মহাযুদ্ধ দেখবে বিশ্ব। তবে ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার স্বাভাবিকভাবেই তেমনটা হতে দিতে চান না। ভারতকে রুখে দিতে চেষ্টার কোন কমতি রাখবে না তার দল, এমন বার্তা ছুড়ে দিয়েছেন তিনি।   

প্রথম সেমিফাইনাল জিতে ইতোমধ্যে ভারত-পাকিস্তান লড়াইয়ের প্রথম শর্ত পূরণ করে ফেলেছেন বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ানরা। বৃহস্পতিবার অ্যাডিলেড ওভালে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে তাই ভারত জিতে গেলেই দেখা মিলবে কাঙ্খিত ফাইনালের। তবে সবাই চাইলেও ইংলিশরা যে তেমনটা চাননা তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই বাটলারের।

বুধবার গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন ৩২ বছর বয়সী এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ভারতের বিশ্বকাপ উৎসবে নষ্ট করার ব্যাপারে থ্রি লায়ন্সরা কতটুকু আত্মবিশ্বাসী এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, 'অবশ্যই আমরা ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল দেখতে চাই না। তাই আমরা যা করতে পারি তার সবই করার চেষ্টা করব যাতে এমনটা না ঘটে।'

কাগজে কলমে ভারত ও ইংল্যান্ড কেউই কারও চেয়ে কম নয়। তবে সুরিয়াকুমার যাদবের উড়ন্ত ফর্ম চাপে ফেলতে পারে স্যাম কারান-মার্ক উডদের বোলিং আক্রমণকে। তবে ইংলিশদেরও আছে বিধ্বংসী ব্যাটিং লাইনআপ। মঈন আলি-লিয়াম লিভিংস্টোনরা নিজেদের দিনে ধ্বংস করে দিতে পারেন যেকোন দলের বোলিং আক্রমণ।

সুপার টুয়েলভের এক নম্বর গ্রুপে তিন জয়ে দ্বিতীয় হয়ে শেষ চারে পা রেখেছে ইংল্যান্ড। এদিকে ভারত চার জয়ে দাপটের সঙ্গে গ্রুপ সেরা হয়ে টিকে রয়েছে সেমির লড়াইয়ে। এই সংস্করণের বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরের চ্যাম্পিয়ন ভারত। ইংলিশদেরও আছে একটি শিরোপা, ২০১০ সালে তারা মেতেছিল বিশ্বকাপ জয়ের উল্লাসে।

Comments

The Daily Star  | English
Impact of esports on Bangladeshi society

From fringe hobby to national pride

For years, gaming in Bangladesh was seen as a waste of time -- often dismissed as a frivolous activity or a distraction from more “serious” pursuits. Traditional societal norms placed little value on gaming, perceiving it as an endeavour devoid of any real-world benefits.

18h ago