‘নির্বাচন কাছে এলেই সেনা মোতায়েন নিয়ে সিদ্ধান্ত’

Bangladesh Election Commission
প্রায় আড়াই মাস ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, পর্যবেক্ষক সংস্থা, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, নারী নেত্রী এবং নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সাথে সংলাপের পর আজ সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন কমিশন। ছবি: মোহাম্মদল আল মাসুম মোল্লা

আগামী জাতীয় নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আরও সময় রয়েছে জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নুরুল হুদা বলেছেন, নির্বাচনের আগ দিয়ে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আজ নির্বাচন ভবনে কেএম নুরুল হুদা বলেন, “সেনাবাহিনী মোতায়েনের এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের রয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, “এখন যে আইন আছে, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সেগুলো যথেষ্ট। নির্বাচন কমিশন সেটা যথাযথভাবে প্রয়োগ করবে। যখন, যেভাবে আইন থাকে, তখন সেভাবেই নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব পালন করেছে।”

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে গত প্রায় আড়াই মাস ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, পর্যবেক্ষক সংস্থা, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, নারী নেত্রী এবং নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সাথে সংলাপ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আজ এসব কথা বলেন।

সংলাপে বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলই নির্বাচনের আগে সেনা মোতায়েনের পক্ষে মত দিয়েছে। তবে সেনাবাহিনীর কেমন ক্ষমতা থাকবে তা নিয়ে অবশ্য ভিন্ন ভিন্ন মত পাওয়া গেছে। কোনো কোনো দল সেনাবাহিনীকে বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে মোতায়েনের পক্ষে মত দিয়েছে। অন্যরা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনা মোতায়েন চেয়েছে।

অন্যদিকে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও ‘না ভোট’ পুনঃপ্রবর্তনের ওপর জোর দিয়েছেন। আগামী বছর ডিসেম্বরে নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Click here to read the English version of this news

Comments

The Daily Star  | English

Govt calls for patience as it discusses AL issue with parties

Taken the initiative to introduce necessary amendments to the ICT Act, says govt

48m ago