ইরানের সঙ্গে চুক্তি: যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়াই আলোচনায় ইউরোপ, চীন ও রাশিয়া

ইরানের সঙ্গে ক্ষমতাধর ছয় দেশের চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণার পর নতুন করে আলোচনায় বসতে চলেছে চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের কূটনীতিকরা। মধ্যপ্রাচ্যে হস্তক্ষেপ বন্ধ করা ও ইরানকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণ থেকে বিরত রাখতে নতুন করে এই আলোচনা শুরু হচ্ছে বলে রোববার জার্মানির একটি সংবাদপত্রের খবরে জানানো হয়েছে। আলোচনায় ইরানকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

ইরানের সঙ্গে ক্ষমতাধর ছয় দেশের চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণার পর নতুন করে আলোচনায় বসতে চলেছে চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের কূটনীতিকরা। মধ্যপ্রাচ্যে হস্তক্ষেপ বন্ধ করা ও ইরানকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণ থেকে বিরত রাখতে নতুন করে এই আলোচনা শুরু হচ্ছে বলে রোববার জার্মানির একটি সংবাদপত্রের খবরে জানানো হয়েছে। আলোচনায় ইরানকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

খবরে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রকে বাদ দিয়ে জার্মানি, ফ্রান্স, ব্রিটেন রাশিয়া ও চীনের কূটনীতিকরা বৈঠকে বসবেন। তবে এই বৈঠকে ইরানের অংশগ্রহণের বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নয়।

২০১৫ সালের চুক্তিতে পশ্চিমা অর্থনৈতিক অবরোধ প্রত্যাহারের বিনিময়ে ইরান তার পারমাণবিক কর্মসূচি পরিত্যাগ করতে সম্মত হয়েছিল। চুক্তি স্বাক্ষরের সময় বারাক ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউজে আসার পর পরই ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সুর মিলিয়ে চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার কথা বলতে থাকেন। গত ৮ মে ডোনাল্ড ট্রাম্প চুক্তিটি নবায়ন না করায় যুক্তরাষ্ট্র এ থেকে বেরিয়ে যায়।

ইসরায়েলসহ যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, চুক্তির পরও ইরান গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে। এছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যে বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপকে সমর্থন দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তেহরানের বিরুদ্ধে যেগুলোকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করে যুক্তরাষ্ট্র।

Comments

The Daily Star  | English

Cyber Security Agency exists only in name

In December 2018, when the Digital Security Agency was formed under the Digital Security Act, it was hoped that the cybersecurity of important government sites with critical citizen data such as the Election Commission’s national identity database and the Office of the Registrar of Birth and Death  would be robust.

8h ago