নিউজিল্যান্ডে তিন টেস্টের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

সেই ২০০৭। শ্রীলঙ্কায় তিন টেস্টের সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। এরপর কেটে গেছে ১১ বছর। বিদেশের মাটিতে আর দুই টেস্ট ম্যাচ সিরিজের বেশি খেলা হয়নি টাইগারদের। আগামী বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ডে আবার তিন টেস্টের সিরিজ খেলবে সাকিব-তামিমরা।

সেই ২০০৭। শ্রীলঙ্কায় তিন টেস্টের সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। এরপর কেটে গেছে ১১ বছর। বিদেশের মাটিতে আর দুই টেস্ট ম্যাচ সিরিজের বেশি খেলা হয়নি টাইগারদের। আগামী বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ডে আবার তিন টেস্টের সিরিজ খেলবে সাকিব-তামিমরা।

বুধবার নিজের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয় ব্ল্যাক ক্যাপসরা। গত বছরের শুরুতেও নিউজিল্যান্ডে পুর্নাঙ্গ সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। দুই বছর না যেতেই আবারো দেশটিতে সফর করবে টাইগাররা। তবে আগামী সিরিজে তিনটি টেস্ট ম্যাচ থাকলেও থাকছে না কোন টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ওয়ানডে দিয়ে শুরু হবে সে সফর।

২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে স্যাডন পার্কে শুরু হবে সিরিজের প্রথম টেস্ট ম্যাচ। দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ হবে ওয়েলিংটনে। শুরু ৮ মার্চ থেকে। সিরিজের শেষ ম্যাচটি খেলবে তারা চার্চে। ১৬ মার্চ থেকে শুরু হবে তৃতীয় ও শেষ টেস্ট ম্যাচটি। তবে এর আগে হবে ওয়ানডে সিরিজ। ১৩ ফেব্রুয়ারি ম্যাকলিন পার্কে প্রথম ওয়ানডে খেলবে টাইগাররা। ১৬ ফেব্রুয়ারি চার্চে ও ২০ ফেব্রুয়ারি ওটোগা ওভালে দ্বিতীয় ও তৃতীয় ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

স্যাডন পার্কে প্রথম টেস্ট ম্যাচটি দিবা-রাত্রিতে আয়োজনের কথা জানিয়েছিল নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তাতে সম্মতি দেয়নি বলেই জানিয়েছে ব্ল্যাক ক্যাপসরা। অন্যথায় প্রথমবারের মতো ডে-নাইট টেস্ট খেলার স্বাদ পেতে পারতো টাইগার শিবির।

বিদেশের মাটিতে ১১ বছর পর তিন ম্যাচের টেস্ট খেললেও দেশের মাটিতে ২০১৪-১৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টেস্ট খেলছিল বাংলাদেশ। মজার ব্যাপার হচ্ছে ঘরের মাঠে ওই একবারই তিন ম্যাচের টেস্ট ম্যাচ খেলে টাইগাররা। তবে ২০০৭ সালে শ্রীলঙ্কা সফর ছাড়া বিদেশের মাটিতে আরও একবার তিন ম্যাচের সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। ২০০৩ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ খেলেছিল খালেদ মাহমুদের দল।

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago