পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেলেন কৌতিনহো

বার্সেলোনাকে ইউরোপের বাইরে থেকে বেশি খেলার সুযোগ করে দিতে পর্তুগালের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছিলেন ফিলিপ কৌতিনহো। অনেক দিন থেকেই বিষয়টি ঝুলে ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেলেন এ ব্রাজিলিয়ান তারকা। তাই এখন থেকে আর নন-ইউরোপিয়ান খেলোয়াড় নন এ মিডফিল্ডার। এমন সংবাদই প্রকাশ করেছে ইএসপিএন এফসি।

বার্সেলোনাকে ইউরোপের বাইরে থেকে বেশি খেলার সুযোগ করে দিতে পর্তুগালের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছিলেন ফিলিপ কৌতিনহো। অনেক দিন থেকেই বিষয়টি ঝুলে ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেলেন এ ব্রাজিলিয়ান তারকা। তাই এখন থেকে আর নন-ইউরোপিয়ান খেলোয়াড় নন এ মিডফিল্ডার। এমন সংবাদই প্রকাশ করেছে ইএসপিএন এফসি।

ইউরোপের বাইরে থেকে লা লিগায় ম্যাচের দিন সর্বোচ্চ তিন জন খেলোয়াড়কে স্কোয়াডে রাখতে পারে। নতুন তিন খেলোয়াড় আর্তুরো ভিদাল, ম্যালকম এবং আর্থার মেলো তিন জনই ইউরোপের বাহিরের। তাই কোটা পূর্ণ দলটির। মার্লন সান্তোসকে তাই ধারে দিতে চাচ্ছে দলটি। একই কারণে কদিন আগে ইয়েরি মিনাকে বিক্রি করে দিয়েছে দলটি। শঙ্কায় ছিল নতুন যোগ হওয়া তিন খেলোয়াড় থেকেও কাউকে ধারে দিতে পারে। তবে সুপার কোপার ফাইনালে নামার দুই দিন আগেই সুসংবাদ পায় বার্সেলোনা। পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেলেন কৌতিনহো।

মূলত স্ত্রী এনি পর্তুগালের নাগরিক হওয়ার সুবিধা নিচ্ছেন কৌতিনহো। বার্সার আসার পর থেকেই এ নিয়ে আলোচনা চলছিল। তবে গ্রীষ্মের দলবদলের আগেই কোটা খালি করতে পর্তুগিজ নাগরিকত্বটা পেতে তাড়া দিচ্ছেন কৌতিনহো। পর্তুগালের নিয়ম অনুযায়ী বিয়ের তিন বছর পর ওই দেশের নাগরিকত্বের আবেদন করতে পারে অন্য দেশের নাগরিকরা। এই বিশ্বকাপের মাঝেই বিয়ের ছয় বছর পার হয়েছে কৌতিনহো ও এনি দম্পতির।

তবে দলকে সহায়তায় কৌতিনহোই প্রথম নন। এর আগেও এমন অনেকেই করেছেন। সাবেক লিভারপুল তারকা লুইস সুয়ারেজও বার্সেলোনায় যোগ দিয়ে তার স্ত্রী সোফিয়া বালবীর কল্যাণে ইতালির নাগরিকত্ব নিয়ে দলকে সাহায্য করেছিলেন।  আর বার্সার প্রাণ ভোমরা লিওনেল মেসির স্প্যানিশ নাগরিকত্ব ছিল শুরু থেকেই।

স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশনের নিয়ম অনুযায়ী, ইউরোপের বাইরে থেকে তিন জন খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তি করতে পারবে যে কোন দল। তবে ইউরোপের বাইরের কোন খেলোয়াড় টানা পাঁচ বছর স্পেনে খেললে তার জন্য স্প্যানিশ নাগরিকত্বের আবেদন করতে পারবে ক্লাব।

 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago