ভুয়া খবরে চটেছেন সাকিবের স্ত্রী

হুট করেই গুজব উঠেছে আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলছেন না সাকিব আল হাসান। মেয়ে আলাইনা হাসান আউব্রে অসুস্থ হওয়ায় ঢাকা ফিরছেন তিনি। কতিপয় গণমাধ্যমের খবর এমন খবরে চটেছেন সাকিব পত্নী উম্মে আহমেদ শিশির। নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুকে এক হাত নিয়েছেন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করায়।

হুট করেই গুজব উঠেছে আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলছেন না সাকিব আল হাসান। মেয়ে আলাইনা হাসান আউব্রে অসুস্থ হওয়ায় ঢাকা ফিরছেন তিনি। কতিপয় গণমাধ্যমের খবর এমন খবরে চটেছেন সাকিব পত্নী উম্মে আহমেদ শিশির। নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুকে এক হাত নিয়েছেন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করায়।

মঙ্গলবার একটি ওয়েবপোর্টালে এমন খবর প্রকাশ হয়। সে ওয়েবসাইটের সূত্র ধরে পড়ে আরও কিছু ওয়েবসাইট এ সংবাদ প্রকাশ করে। ফলে গুঞ্জন ছড়িয়ে পরে দেশে ফিরে আসছেন সাকিব। অথচ এ সংবাদের কোন ভিত্তি না খুঁজেই মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করে তারা।

নিজের ভেরিফাইড প্রোফাইলে শিশির লিখেছেন, ‘হলুদ সাংবাদিকতাই সেরা। কোন কিছু না জেনেই তারা একটি গল্প তৈরি করল এবং বাম্পার ভিউর জন্য বাজারে ছেড়ে দিল এবং অবশ্যই এতে সাকিব আল হাসান আছে। আমার মেয়ে এশিয়া কাপের আগে থেকেই অসুস্থ ছিল এবং সে ঢাকায় ফেরেনি। এটা কখনো মনেও আসেনি। অনেক পরিস্থিতি তৈরি হয় যখন তার পরিবারের সঙ্গে থাকা উচিত কিন্তু পরিবার হিসেবেই আমরা দেশের জন্য ত্যাগ করি।’

সাকিব কন্যা আউব্রির জন্মের সময়ও তার সঙ্গে ছিলেন না সাকিব। সে কথাও মনে করিয়ে দেন শিশির, ‘আপনি হয়তো ভুলে গেছেন সে তার প্রথম সন্তানের জন্মের সময় সঙ্গে ছিল না। এটা তাকে অনেক বড় ভোগান্তিতে ফেলতে পারে জেনেও এ লোকটি ইনজুরি নিয়ে খেলছে। এটা অনেক লম্বা সময়ের জন্য তাকে ভোগালে আমি বিস্মিত হব না। সে সহানুভূতি কামনা করে না।’

সে ওয়েবসাইটের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও লিখেছেন, ‘এই বিবেচনাহীন সংবাদ দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকা এসেছে যা খুবই হতাশা জনক। যদি আপনি লেখার জন্য ভালো কিছু খুঁজে না পান তাহলে লিখেন না! কোন ম্যাচের আগে নেতিবাচক সংবাদ দিয়ে একজন খেলোয়াড়ের মনঃসংযোগ নিয়ে খেলা দেশপ্রেমের পরিচয় বহন করে না। আমি হলুদ সাংবাদিকতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছি।’

তবে সে ওয়েবসাইটের নাম প্রকাশ করেননি সাকিবের স্ত্রী, ‘আমি সেই সংবাদ পোর্টালগুলোর লিঙ্ক প্রকাশ করতে পারতাম। কিন্তু কারোর সুনাম ক্ষুণ্ণ করতে চাই না।।’

Comments

The Daily Star  | English

Dhaka stares down the barrel of water

Once widely abundant, the freshwater for Dhaka-dwellers continues to deplete at a dramatic rate and threatens to disappear far below the ground.

19m ago