ক্রিকেট

কামিন্সকে নেতৃত্ব ছেড়ে বোলিংয়ে মনোযোগী হতে বললেন হিলি

ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্টেই বল হাতে বিবর্ণ ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তার মতোই বিবর্ণ ছিল অস্ট্রেলিয়াও। দুই টেস্টেই অসহায় আত্মসমর্পণ। তাতে চলছে নানা কাটাছেঁড়া। কামিন্সকে আর অধিনায়ক হিসেবে চান না সাবেক অস্ট্রেলিয়ান উইকেটরক্ষক ইয়ান হিলি। তাকে বোলিংয়েই মনোযোগী হতে বললেন এ সাবেক অজি তারকা।

ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্টেই বল হাতে বিবর্ণ ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তার মতোই বিবর্ণ ছিল অস্ট্রেলিয়াও। দুই টেস্টেই অসহায় আত্মসমর্পণ। তাতে চলছে নানা কাটাছেঁড়া। কামিন্সকে আর অধিনায়ক হিসেবে চান না সাবেক অস্ট্রেলিয়ান উইকেটরক্ষক ইয়ান হিলি। তাকে বোলিংয়েই মনোযোগী হতে বললেন এ সাবেক অজি তারকা।

অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট দলের বোলিংয়ের অন্যতম স্তম্ভ কামিন্স। কিন্তু ভারতের বিপক্ষে একেবারেই ছন্দে ছিলেন না কামিন্স। দুই টেস্টে পেয়েছেন মাত্র তিনটি উইকেট। যে কারণে টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান হারাতে হয়েছে তাকে। তাও এক ধাক্কায় নেমে গেছেন তিনে। সেই ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে টেস্ট বোলারদের র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ছিলেন এ পেসার।

নিজেকে ফিরে পেতে তাই অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্ব ছেড়ে বোলিংয়ে মনোযোগ দিতে বললেন হিলি। ভারতের মাটিতে অস্ট্রেলিয়া দলের পারফরম্যান্স দেখে হতবাক সাবেক কিপার বলেন, 'আমি চাই না অধিনায়কত্ব ওর কাছে থাকুক। আমার তো মনে হয়, অধিনায়কত্বের দায়িত্ব ছেড়ে নিজের বোলিংয়ের আরও ফোকাস করা উচিৎ। তাতেই দলের লাভ।'

'টিম পেইনের পর টেস্টে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ফিঞ্চ অবসর নেওয়ার পর ওয়ানডেতেও দল চালাচ্ছে। এটা একটা চাপ, সন্দেহ নেই। পারিবারিক কারণে কামিন্স এখন দেশে থাকতে বাধ্য হয়েছে। আমি তো বলব ওর উচিত, ফাস্ট বোলার হিসেবে নিজেকে আবার ঘষামাজা শুরু করা। অধিনায়কত্বের দায়িত্ব অন্য কেউ সামলাক,' যোগ করেন হিলি।

বর্তমানে অবশ্য নিজ দেশে রয়েছেন কামিন্স। অসুস্থ মায়ের পাশে থাকতে সিডনিতে ফিরে গেছেন তিনি। ইন্দোরে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দেবেন সহ-অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ। কামিন্সের অনুপস্থিতিতে আগেও দুটি টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন স্মিথ।

Comments

The Daily Star  | English

Covid impact, inflation push up poverty

Around 27.51 lakh more Bangladeshi people fell into poverty in 2022 due to the global food price hike and post Covid-19 impacts, according to a paper by a researcher at the International Food Policy Research Institute (IFPRI).

1h ago