লেভানদোভস্কিকে পাস দিয়ে দিও না: মুলারকে মানে

বল পেলেই রবার্ট লেভানদোভস্কিকে খুঁজে নেওয়াই ছিল তার প্রধান কাজ। কারণ জানেন এ পোলিশ তারকা তার দারুণ ফিনিশিং দিবেন। সে অভ্যাসটা এবার বদলাতে হচ্ছে টমাস মুলারকে। কারণ আট মৌসুমের বাঁধন ভেঙে চলতি মৌসুমে এবার বায়ার্ন থেকে বার্সেলোনায় পাড়ি দিয়েছেন লেভানদোভস্কি।

বল পেলেই রবার্ট লেভানদোভস্কিকে খুঁজে নেওয়াই ছিল তার প্রধান কাজ। কারণ জানেন এ পোলিশ তারকা তার দারুণ ফিনিশিং দিবেন। সে অভ্যাসটা এবার বদলাতে হচ্ছে টমাস মুলারকে। কারণ আট মৌসুমের বাঁধন ভেঙে চলতি মৌসুমে এবার বায়ার্ন থেকে বার্সেলোনায় পাড়ি দিয়েছেন লেভানদোভস্কি।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে আজ মঙ্গলবার রাতেই আলিয়াঞ্জ অ্যারেনাতে বার্সেলোনার মুখোমুখি হবে বার্সেলোনা। তাই স্বাভাবিকভাবেই উঠে আসছে লেভানদোভস্কিকে করা অসংখ্য গোলে মুলারের অ্যাসিস্ট করার বিষয়টি। মজার ছলে অনেকেই বলছেন এখনও কী তাই করবেন এ জার্মান তারকা। এমনকি সতীর্থ সাদিও মানেও মজা করতে ছাড়েননি।

ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে আগের দিন মানের মজা করার ব্যাপারটি জানিয়েছেন মুলারই, 'মানে আমাকে গত ১০ দিন ধরে মজা করে বলে আসছে যাতে ভুলবশতও লেভানদোভস্কির কাছে বল পাস না দেই।'

একই সঙ্গে নিজেদের পরিকল্পনার কথাও জানিয়ে দেন মুলার, 'আগামীকাল আমাদের খেলাটা খেলতে হবে এবং লেভার উপর খুব ফোকাস দেওয়া নয়। মাঠে আমাদের সংযোগ কয়েক বছর ধরে গড়ে উঠেছে। কিন্তু এখন আমাদের সামনে অনেক কার্যকরী খেলোয়াড় রয়েছে এবং আমাদের কাছে নির্দিষ্ট একজন নেই। প্রতিপক্ষ জানে না যে আসল স্ট্রাইকার কে, আমাদের এটাকে কার্যকর করতে হবে।'

সাম্প্রতিক সময়ে বার্সেলোনার বিপক্ষে বাভারিয়ানদের দ্বৈরথটা বেশ জমে উঠেছে। বিশেষকরে ৮-২ গোলের সেই হারের পর। এবার চ্যাম্পিয়ন্স দলদুটি একই গ্রুপে পড়ে যেন নাটকীয়তা আরও জমিয়ে দিয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে খুব একটা ছন্দে না থাকলেও বার্সার বিপক্ষে ম্যাচটি উপভোগ্য হবে বলেই বিশ্বাস করেন মুলার, 'আমরা এই দ্বৈরথে জিততে চাই এবং বল হারালে আমরা সক্রিয় হতে চাই। ম্যাচটি উন্মুক্ত হবে। বুন্ডেসলিগায় আমরা সম্প্রতি প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলেছি যারা ভালো রক্ষণ করেছে। আমি মনে করি আগামীকাল এমন একটি ম্যাচ হবে যা নিরপেক্ষ ভক্তরা উপভোগ করবে।'

Comments

The Daily Star  | English

Post-august 5 politics: BNP, Jamaat drifting apart

The taunts and barbs leave little room for doubt that a 33-year courtship has soured. Since the fall of Sheikh Hasina’s government on August 5, BNP and Jamaat-e-Islami leaders have differed in private and in public on various issues, including reforms and election timeframe.

41m ago