মেসি ও বার্সা: অবশেষে কিছু ভালো সংবাদ

সবকিছুই ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু হুট করেই বদলে যায় পাশা। ঘরের ছেলে লিওনেল মেসিকে ছেড়ে দিতে হয় বার্সেলোনাকে। ২০২১/২২ মৌসুমের সে ঘটনা আজও পীড়াদায়ক কিউলদের জন্য। তবে অবশেষে কিছু ভালো সংবাদ পেয়েছে তারা। বার্সেলোনা প্রেসিডেন্ট হুয়ান লাপোর্তার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে মেসির বাবা ও এজেন্ট হোর্হে মেসির।

সবকিছুই ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু হুট করেই বদলে যায় পাশা। ঘরের ছেলে লিওনেল মেসিকে ছেড়ে দিতে হয় বার্সেলোনাকে। ২০২১/২২ মৌসুমের সে ঘটনা আজও পীড়াদায়ক কিউলদের জন্য। তবে অবশেষে কিছু ভালো সংবাদ পেয়েছে তারা। বার্সেলোনা প্রেসিডেন্ট হুয়ান লাপোর্তার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে মেসির বাবা ও এজেন্ট হোর্হে মেসির!

অনিচ্ছা সত্ত্বেও বার্সেলোনার সঙ্গে ২১ বছরের সম্পর্ক টানতে হয় মেসিকে। লা লিগার বেঁধে দেওয়া আর্থিক ও কাঠামোগত নিয়মের বেড়াজালে আটকে প্রাণ প্রিয় ক্লাব ছাড়তে হয়েছিল তাকে। এরজন্য অনেকেই দায় দিয়ে থাকেন ক্লাব প্রেসিডেন্টকে। মেসিকে ধরে রাখার প্রতিজ্ঞা করেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন লাপোর্তা।

তখন থেকেই বার্সেলোনা প্রেসিডেন্ট লাপোর্তার সঙ্গে মেসির সম্পর্ক শীতল বলেই জানিয়েছে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমগুলো। লাপোর্তা থাকাকালীন সময়ে মেসির ফেরার সুযোগ নেই বলেই ছিল সংবাদ। তবে এবার তাদের মধ্যে সম্পর্কে উন্নতি হতে পারে বলেই জানিয়েছে রেডিও কাতালুনিয়া।

চলতি সপ্তাহেই বার্সেলোনা সফরে গিয়েছেন মেসি। মূলত ছুটি কাটাতেই গিয়েছিলেন নিজ বাড়িতে। এর আগের সপ্তাহে কাতালান শহরে দেখা গিয়েছে তার বাবা ও এজেন্ট হোর্হে মেসিকেও। চুক্তি নবায়ন নিয়ে পিএসজির সঙ্গে আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার পরই বার্সেলোনায় গিয়েছিলেন তিনি।

তখন থেকেই গুঞ্জন ছিল হয়তো বার্সেলোনার সঙ্গে আলোচনা করতেই গিয়েছেন হোর্হে। যদিও তখন মেসির বাবা বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন। তবে রেডিও কাতালুনিয়া দাবি করেছে, লাপোর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে মেসির বাবার। তবে তাদের মধ্যে কী ধরণের আলোচনা হয়েছে তা জানাতে পারেনি রেডিওটি।

মেসির বার্সেলোনার ফেরার ব্যাপারটি এখনও বহুদূরেই। তবে ক্লাব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সম্পর্কটা যেমন তেমন কখনোই কাতালান সমর্থকদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াননি মেসি। বিমানবন্দরেও সমর্থকদের সঙ্গে আন্তরিকভাবে দেখা গিয়েছে তাকে। এখন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করাটাই প্রথম লক্ষ্য।

Comments

The Daily Star  | English
Bangladeshi migrant workers in gulf countries

Can we break the cycle of migrant exploitation?

There has been a silent consensus on turning a blind eye to rights abuses of our migrant workers.

8h ago