আইপিএলের কারণে ডিআরএস নেই বিপিএলে!

সময় স্বল্পতার কথা জানিয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) গত আসরে ছিল না ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস)। তবে এবার আসর শুরুর আগে লম্বা সময় পেলেও থাকছে না এ পদ্ধতি। তাতে চর্চা চলছে বিপিএল গভর্নিং কমিটির ব্যর্থতা নিয়ে। তবে এ ব্যর্থতার দায়ে আইপিএল প্রসঙ্গ তুলে এনেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন সুজন।

সময় স্বল্পতার কথা জানিয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) গত আসরে ছিল না ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস)। তবে এবার আসর শুরুর আগে লম্বা সময় পেলেও থাকছে না এ পদ্ধতি। তাতে চর্চা চলছে বিপিএল গভর্নিং কমিটির ব্যর্থতা নিয়ে। তবে এ ব্যর্থতার দায়ে আইপিএল প্রসঙ্গ তুলে এনেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন সুজন।

বৃহস্পতিবার দুপুরে বিপিএলের টাইটেল স্পন্সর ঘোষণার পর সাংবাদিক সম্মেলনে ডিআরএস আনতে না পারার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে ব্যস্ত সূচির অজুহাত দিয়েছে বিসিবি।

শুধু ডিআরএস না থাকাই নয়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্রডকাস্টিং পার্টনার জোগাড় করতে পারেনি বিসিবি। আসর শুরুর আগের দিন জানা গেল এবার বিপিএল সম্প্রচার করবে নাগরিক টেলিভিশন। মূলত ব্রডকাস্টিং পার্টনার আগে ঠিক করতে না পারায় ডিআরএস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি তারা।

যদিও বিসিবির প্রধান নির্বাহী বললেন, 'দুই-তিন মাস আগেই আমাদের প্রোডাকশন টিম বিষয়টি জানায়। এরপর আমরা আমাদের জায়গা থেকে ডিআরএস আনার সব চেষ্টা করেছি। আইসিসির সঙ্গেও এ নিয়ে যোগাযোগ করেছি। কিন্তু কোনো কারণে সেটা আনা সম্ভব হয়নি। কারণ একই সময়ে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট চলছে। কিছু ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগও চলছে। এসব কারণেই আমরা ডিআরএস আনতে পারিনি।'

নানা প্রশ্নের ফাঁকে উঠে আসে আইপিএল প্রসঙ্গও। এই আসরে কারণে ডিআরএস পেতে সমস্যা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে সম্মতিই দিয়েছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী, 'হতেই পারে। বিষয়টা অনেকটা ও রকমই।'

'আমাদের এখানে অবশ্যই সীমাবদ্ধতা ছিল। যে কারণে আমাদের প্রোডাক্টশন হাউজ সেটা আনতে পারেনি। আমরাও এটা জানার পর নিজের পক্ষ থেকে যথেষ্ট চেষ্টা করেছি। কিন্তু এই মুহূর্তে যারা ডিআরএস সার্ভিস দিয়ে থাকে, তাদের যথেষ্ট লোকবল নেই। ভারত সিরিজের পর ডিআরএসের জিনিসপত্র পড়ে আছে। কিন্তু ব্যবহার করার লোক নেই,' যোগ করেন নিজামউদ্দিন।

Comments

The Daily Star  | English

Floods cause Tk 14,421 crore damage in eastern Bangladesh: CPD study

The study highlighted that the damage represents 1.81 percent of the national budget for fiscal year (FY) 2024-25

1h ago