ব্ল্যাক প্যান্থার ওয়াকান্দা ফরএভার

মার্ভেলের মোড়কে নন-মার্ভেল সিনেমা

গল্পের শুরু টিচেলার মৃত্যুর পরের অবস্থা থেকে। ওয়াকান্দা এখন রাজাশূন্য, নেতৃত্বশূন্য। টিচেলার মৃত্যুর পর সবাই ভীষণ শোকাহত, বিশেষ করে শুরি ও কুইন রামোন্ডা।

গল্পের শুরু টিচেলার মৃত্যুর পরের অবস্থা থেকে। ওয়াকান্দা এখন রাজাশূন্য, নেতৃত্বশূন্য। টিচেলার মৃত্যুর পর সবাই ভীষণ শোকাহত, বিশেষ করে শুরি ও কুইন রামোন্ডা।

এমন সময় নতুন শত্রু নামোরের আবির্ভাব ঘটে দৃশ্যপটে। তিনি তালোকান সাম্রাজ্যের সর্বেসর্বা। তালোকানের সঙ্গে ওয়াকান্দার বেশ কয়েক জায়গায় মিল আছে। শুরি ও কুইন রামোন্ডাকে নামোর প্রস্তাব দেয়, তারা এক সঙ্গে হয়ে পৃথিবীতে আক্রমণ করে সেখানে রাজত্ব কায়েম করবে।

নামোরের এই প্রস্তাব কি শুরি ও কুইন রামোন্ডা মেনে নেবে?

মার্ভেলের অন্যান্য সিনেমায় যেসব বৈশিষ্ট্য আছে, এই সিনেমায় সেগুলো সচেতনভাবেই এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এটি হয়ে উঠেছে একেবারেই অন্যরকম এক মার্ভেল সিনেমা।

সুপারহিরো সিনেমায় আফ্রিকার সংস্কৃতি-ঐতিহ্য, বর্ণবৈষম্য, যাপিত জীবন, বহিঃশক্তির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ—সবকিছুই চমৎকারভাবে এই সিনেমায় এসেছে যা সাধারণত অন্য সুপারহিরো সিনেমায় দেখা যায় না।

তবে কট্টর মার্ভেলভক্তদের এই সিনেমা কিছুটা হলেও হতাশ করতে পারে।

Comments