বাবা কিছুক্ষণ আজম খানের দিকে তাকিয়ে কেবল একটা কথাই বললেন, ‘যুদ্ধে যাচ্ছিস ভালো কথা, কিন্তু দেশ স্বাধীন না করে ফিরতে পারবি না।’
তাকে সবাই ‘গুরু’ বলে সম্বোধন করতেন। তিনি সবার মাঝে ‘গুরু’ হয়েই থাকবেন।
‘আমি তখন সবেমাত্র কলেজে উঠেছি। আজম খানের গানের খুব জোয়ার ছিল তখন। আমরাও বন্ধুরা মিলে ব্যান্ডদল গঠন করলাম। নাম দিলাম “ক্রিডেন্স ব্যান্ড”। গাইতাম পপসম্রাট আজম খানের গান। গাইতাম বরিশালের আঞ্চলিক গানও।’