এ উদ্দেশে কিছু বেসরকারি ফার্মও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানান গভর্নর।
আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বাংলাদেশের ইসলামি ব্যাংকিং খাত সম্পূর্ণভাবে পুনর্গঠিত করা হবে, কারণ বেশিরভাগ ইসলামি ব্যাংক বর্তমানে সংকটের মধ্যে আছে।
রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫’ এর স্টার্টআপ কানেক্ট সেশনের আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
‘আমি ব্যক্তিগতভাবে গত ১০ বছর আগে থেকে বলে আসছি এস আলমের ব্যাংকে আপনারা টাকা রাখবেন না। কিন্তু আপনারা টাকা রেখেছেন।'
বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ পুনরুদ্ধারে বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ করবে অন্তর্বর্তী সরকার। বড় অঙ্কের তহবিল উদ্ধারে তাদের কমিশন দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর জানান, এই খরচের একটি বড় অংশ অনানুষ্ঠানিকভাবে হয়। এতে দেশের ব্যালেন্স অব পেমেন্ট বা বৈদেশিক লেনদেনের ওপর উপর যথেষ্ট চাপ তৈরি হয়।
গভর্নর জানান, টাকা না ছাপানোর আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এই কোম্পানিগুলো জাতীয় সম্পদ বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, যারা বাংলাদেশ থেকে অর্থ নিয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমন্বিত প্রচেষ্টা চলছে
গভর্নর জানান, টাকা না ছাপানোর আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এই কোম্পানিগুলো জাতীয় সম্পদ বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, যারা বাংলাদেশ থেকে অর্থ নিয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমন্বিত প্রচেষ্টা চলছে
গত ১৬ অক্টোবর এই স্মিথ কোজেনারেশন পিডিবিকে চিঠি দিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের নাম উল্লেখ করে ২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ব্যাখ্যা দিতে নোটিশ পাঠায়
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর অভিযোগ করেন, এসআলম গ্রুপ ডিজিএফআইয়ের সহায়তায় ব্যাংকগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে।
গভর্নর জানান, যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অন্যান্য দেশগুলোর কাছেও সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগে তিন বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত হয়।
গভর্নর বলেন, ‘আমরা কোনো শিল্পে প্রভাব ফেলছি না। প্রতিটি শিল্পকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এখানে কোনো হস্তক্ষেপ নেই, অর্থ আটকানো হচ্ছে না।’
ব্যাংকটির তথ্য অনুযায়ী, জুন শেষে তাদের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।