সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য ওয়াশিংটন ও তেহরান বেশ কয়েক দফা আলোচনা ও দরকষাকষিতে অংশ নেয়। কিন্তু এই উদ্যোগে বাদ সাধে ইসরায়েল।
গ্রোসি বলেন, ‘কয়েক মাসের মধ্যে তারা সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন করতে পারে
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এবং প্রায় সার্বক্ষণিকভাবে এগুলোতে পরিবর্তন আসছে।
নুরনিউজ জানায়, সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে পাস হলেও এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেবে ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল।
গত রোববার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ফোরদো, ইস্পাহান ও নাতাঞ্জের পরমাণু পরিশোধন স্থাপনায় হামলা চালায়।
পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনাও ঘটেনি বলে জানিয়েছে ইরান রেড ক্রিসেন্ট।
ট্রাম্প ও তার উপদেষ্টারা আশা করছেন নিজেদের কঠোর অবস্থান থেকে সরে আসবে তেহরান। যুক্তরাষ্ট্রের বেধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতে রাজি হবে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি নেতৃত্বাধীন প্রশাসন।
ট্রাম্পের মতে, ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের বেঁধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতো, তাহলে এই সংঘাত শুরুই হোত না।
আজ সোমবার তেহরানের মুখপাত্র ইসমাইল বাকায়ি বলেন, ‘ড. আরাঘচি এ সপ্তাহের শেষ দিকে মস্কো সফরে যাবেন।’
রোববার এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের উদ্দেশে ট্রাম্প এই মন্তব্য করেন।
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ট্রাম্প।