ইউরোপের শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতে গতকাল সোমবারের বৈঠক সফল হয়েছে। ফলে, ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের লক্ষ্যে জেলেনস্কির সঙ্গে রুশ নেতা পুতিনের শান্তি আলোচনার পথ সুগম হলো।
প্রায় চার বছর পর দুই দেশের ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের মধ্যে বৈঠক হতে চলেছে। এই বৈঠককে ঘিরে রয়েছে পাহাড়সম প্রত্যাশার চাপ। তবে যুদ্ধ অবসান নিয়ে মস্কো, কিয়েভ ও ওয়াশিংটনের রয়েছে ভিন্ন চিন্তাধারা।
বৃহস্পতিবারের হামলার পর আজ ইউক্রেনে রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে পূর্ণ মাত্রার আগ্রাসন শুরুর পর এটি রাজধানী কিয়েভের ওপর সংঘটিত সবচেয়ে মারাত্মক হামলার...
ট্রাম্প মঙ্গলবার তার ট্রুথ সোশ্যাল নেটওয়ার্কে বলেছেন, ‘পুতিন যে বিষয়টা বুঝতে পারছেন না, তা হলো- আমি না থাকলে রাশিয়ার জন্য অনেক খারাপ কিছু ঘটনা ইতোমধ্যে ঘটে যেত। আমি বলতে চাচ্ছি, সেসব ঘটনা সত্যিই...
সর্বশেষ ২০২২ সালের মার্চে মস্কো-কিয়েভ সরাসরি আলোচনা হয়েছিল। ওই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন শুরু করে মস্কো।
রিয়াদের রিৎজ-কার্লটন হোটেলে বৈঠকের আয়োজন করেছে সৌদি মধ্যস্থতাকারীরা।
মস্কোর দক্ষিণ শহরতলিতে অন্তত এক ব্যক্তি নিহত ও তিন জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই অঞ্চলের গভর্নর আন্দ্রেই ভোরোবিয়ভ।
বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে ইউক্রেনের ভাগ্য নির্ধারণের আলোচনায় অংশ নেওয়ারই সুযোগ পাবে না কিয়েভ।
হামলায় কিয়েভে অবস্থিত আলবেনিয়া, আর্জেন্টিনা, উত্তর মেসিডোনিয়া, ফিলিস্তিন, পর্তুগাল এবং মন্টিনিগ্রোর কূটনৈতিক মিশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ফ্রান্স, জার্মানি ও ইতালির নেতারা যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে পৌঁছেছেন। তারা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।