দেশের জনগণের উদ্দেশে দেওয়া পূর্বে ধারণকৃত ভাষণে নেতানিয়াহু এ কথা জানান।
এর আগে বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের দেওয়া সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস।
সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্কে টানাপড়েন দেখা দিয়েছে।
যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যাওয়ার পর মার্চে আবারও ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে হামলা শুরু করে ইসরায়েল।
হামলার সময় ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চল, জেরুজালেম ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের কিছু অংশে আকাশ পথে আসা হামলার সতর্কতাসূচক সাইরেন বেজে ওঠে।
এমন সময় এই হামলা এলো, যখন ত্রাণ সংস্থাগুলো ও জাতিসংঘ হুশিয়ারি দিয়েছে যে গাজায় হতাহতের সঙ্গে দ্রুত বাড়ছে এবং একইসঙ্গে কমে আসছে জরুরী ওষুধ ও অন্যান্য চিকিৎসা উপকরণ।
আজকের এই গণজমায়েতে বিপুল মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে নির্বিচার হামলা শুরুর পর দেশটির বিরুদ্ধে নেতিবাচক মনোভাব পোষণকারী মানুষের সংখ্যা সারা বিশ্বেই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রও এর...
বিমানবাহিনীর প্রায় ৯৭০ কর্মী একটি চিঠিতে সই করে চলমান যুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন।
আজ ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প। ওই বৈঠকে বিশেষ গুরুত্ব পাবে গাজার যুদ্ধবিরতি।
১৫ মাসের ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রায় সব হাসপাতাল গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উপত্যকাটিতে ছয় হাজার রোগী চিকিৎসার জন্য স্থানান্তরের অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন গাজার এক হাসপাতালের পরিচালক।
এই সপ্তাহান্তেই চতুর্থ দফায় জিম্মি-বন্দি বিনিময় হতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।
‘ট্রাম্প ও পুরো বিশ্বকে বলতে চাই—আপনারা যত কিছুই করুন না কেন, আমরা ফিলিস্তিন বা গাজা ছাড়ব না।’
গত নভেম্বরে ইসরায়েল ও লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ ৮০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ রোববার শেষ হয়েছে।
ট্রাম্প মন্তব্য করেন, গাজাবাসীদের সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগটি ‘সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদি’ হতে পারে।
বৃহস্পতিবার কাতারের আল-আরাবি সংবাদমাধ্যমকে জ্যেষ্ঠ হামাস নেতা জাহের জাবারিন জানান, ‘আগামীকাল আমরা মুক্তি পেতে যাওয়া চার জিম্মির নাম মধ্যস্থতাকারীদের জানাব।’
রোববার থেকে ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে। চুক্তির আওতায় ইতোমধ্যে দুই পক্ষ জিম্মি ও বন্দি বিনিময় শুরু করেছে।
প্রথম ধাপ সফল হলে আরও দুই ধাপে চুক্তি ও যুদ্ধবিরতির কথা রয়েছে। এই দুই ধাপ শেষে সব বন্দির মুক্তি এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মুক্তি পাওয়া তিন নারীর নাম এমিলি ডামারি, রোমি গোনেন ও ডোরন স্টাইনব্রেগার