২০১৫ সালে বনাঞ্চলটি পর্যটন এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হলে এখানে পর্যটক বাড়তে থাকে। পায়ে হেঁটে বনটির সৌন্দর্য উপভোগের জন্য পর্যটকদের সুবিধার্থে বনের ভেতর প্রায় দুই কিলোমিটার ওয়াকওয়ে তৈরি করা হয়।
যে কেওড়া, গেওয়া, কড়ই, ঝাউ গাছ ছিল কুয়াকাটার গঙ্গামতির চর ও কাউয়ার চরের অন্যতম আকর্ষণ সেগুলোই এখন বিলীন হচ্ছে বঙ্গোপসাগরের পানিতে।