গ্রামীণ টেলিকমের ‘সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড’ বাংলাদেশে পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার (পিএসপি) হিসেবে কাজ করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স পেয়েছে।
নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনূস এবং ১৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের পাওনা লভ্যাংশের তহবিল থেকে প্রায় ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৩০ মে দুদক মামলাটি দায়ের...
প্রতিষ্ঠানটি অনাপত্তিপত্র (এনওসি) পাওয়ার শর্ত পূরণ করলেও বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত দেরি করে।
ঢাকা মহানগর হাকিম জিএম ফারহান ইশতিয়াকের আদালতে মামলাটি করেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল ইসলাম।
অভিযোগে বলা হয়, চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সাইফুল মজিদের নেতৃত্বে আসামিরা গ্রামীণ টেলিকম ভবনের অফিস দখল করে।
আগামী ১৯ নভেম্বর আপিল শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত।
গ্রামীণ টেলিকম ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডের প্রায় ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে ড. ইউনূস এবং অন্য ১৩ জনের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ৩০ মে দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
গত বছরের ৩০ মে গুলশান আনোয়ার ঢাকায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেন।
প্রথমে রাষ্ট্রপক্ষের শুনানি শুরু হয়।
গ্রামীণ টেলিকম ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডের প্রায় ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে ড. ইউনূস এবং অন্য ১৩ জনের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ৩০ মে দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
গত বছরের ৩০ মে গুলশান আনোয়ার ঢাকায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেন।
প্রথমে রাষ্ট্রপক্ষের শুনানি শুরু হয়।
সকাল ১১টার দিকে এ শুনানি হতে পারে।
একইসঙ্গে আদালত অভিযোগ গঠনের জন্য ২ জুন দিন ধার্য করেছেন।
‘ড. ইউনূসের গড়া প্রতিষ্ঠানগুলো জবরদখলের প্রচেষ্টাসহ তার বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক সকল উদ্যোগ বন্ধের জন্য আমরা সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহলগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
‘প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নিজেই বারবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে বলেছেন যে গ্রামীণ ব্যাংকসহ তার সৃষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানে তার কোনো শেয়ার বা মালিকানা নেই।’
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক নিউইয়র্কে এক ব্রিফিংয়ে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
ঝাড়ু হাতে কিছু নারীকে ভবনের সামনে অবস্থান করতে দেখা যায়। তাদের কেউ ড. ইউনূসের কাছে টাকা পান বলে দাবি করেন, আবার কারো দাবি, মোবাইলের কল রেট অনেক বেশি এ কারণে তারা ঝাড়ু হাতে নেমেছেন।
‘গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় এসব প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠে নাই।’