বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, পানির লবণাক্ততার তারতম্য, চিংড়ি ঘেরের গভীরতা কমে যাওয়া, নিম্নমানের চিংড়ির পোনা, অপর্যাপ্ত পানি সরবরাহ ও নিষ্কাশনের অব্যবস্থা এবং মাটি ও পানির শক্তি লাশের কারণে...
একসময় চিংড়ি দেশের গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য ছিল।
‘এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লাখ টাকা খরচ করেছি। এত ঝুঁকি নেওয়ার মতো টাকা আমার নেই।’
প্রতি বছর দেশের ২০ ভাগ চিংড়ি নষ্ট হয় হোয়াইট স্পট সিনড্রোম ভাইরাসের কারণে
দেশের অর্থনীতিতে বড় অবদান চিংড়ি শিল্পের। দেশের মোট উৎপাদিত চিংড়ির সিংহভাগই আসে খুলনা অঞ্চলের ৪ জেলা থেকে। করোনাকালে চিংড়ি রপ্তানি প্রায় বন্ধ ছিল। সংকটে ছিলেন রপ্তানিকারকরা।