এই সুবিধা চলতি বছরের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
সংস্থাটি আশা করছে, শুল্ক কমানোর অনুপাতে চিনির দাম কমবে। এই উদ্যোগ চিনি চোরাচালানকেও নিরুৎসাহিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংকলিত তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে রিফাইনারদের অপরিশোধিত চিনি আমদানির পরিমাণ ছিল ১৩ লাখ ৮৬ হাজার টন, যা আগের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ কম।
গত ২ নভেম্বর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কাঁচা ও পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক কমিয়ে অর্ধেক করেছিল। দেশের বাজারে চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও চিনির দাম না কমে বরং বেড়েছে।
এখন থেকে প্রতি টন কাঁচা চিনি আমদানিতে ১ হাজার ৫০০ টাকা শুল্ক দিতে হবে, যা আগে ছিল ৩ হাজার টাকা।