বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ওয়াটার এইড, গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপ্টেশন, চট্টগ্রাম ওয়াসা ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
‘বাংলাদেশের চা বাগানে গাছের তিন-চতুর্থাংশই কয়েক দশক এমনকি শত বছর পুরোনো জাতের। এর গুণগত মান কম ও উৎপাদন অপ্রতুল। এ ছাড়াও, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে খরার কারণে চা উৎপাদন বছরে ২১ থেকে ৩১ শতাংশ কমে...
‘আমাদের প্রধান প্রচেষ্টা হবে আমাদের উদ্বেগ ও দাবিগুলো কপ২৯ এর চূড়ান্ত ঘোষণায় অন্তর্ভুক্ত করা।’
অধ্যাপক ইউনূস কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলনের বিভিন্ন ফোরামে বক্তব্য রাখবেন এবং সেখানে অংশগ্রহণকারী গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে
‘আমাদের কথা এবং প্রতিশ্রুতি থেকে পানি, জলবায়ু ও ক্রায়োস্ফিয়ার বিষয়ে বাস্তব পদক্ষেপ এবং কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি করতে হবে।’
‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় বাংলাদেশ সবসময়ই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।’
দেশে মৌসুম-ভিত্তিক আবহাওয়ার ধরণ দ্রুত পাল্টাচ্ছে। সেই সঙ্গে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনাও বাড়ছে। এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে কৃষি ও জীববৈচিত্র্যের ওপর।
কিন্তু বিপদ তো কেবল প্রকৃতির নয়, মানুষেরও। প্রকৃতির প্রতিশোধ বলে একটা ব্যাপার আছে, প্রকৃতি সেই প্রতিশোধটা নিচ্ছে। বিশ্বব্যাপী মানুষ আজ যতটা বিপন্ন তেমনটা আগে কখনো ঘটেনি।
‘তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি উপকূলীয় এলাকার আবাদযোগ্য কৃষি জমিতে আগের তুলনায় লবণাক্ততা অনেকটাই বেড়েছে। ফলে কৃষকরা কাঙ্ক্ষিত ফসল পাচ্ছেন না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অথচ জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কোনো মতেই দায়ী নয়।