গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানা গেছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ৩৪২ জনই ঢাকার বাইরের।
আক্রান্তদের মধ্যে ৩২৩ জনই ঢাকার বাইরের।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৪১ জন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশার বলেন, ‘মে মাসের তুলনায় জুনে আক্রান্তের সংখ্যা তিনগুণ হয়েছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে জুলাইয়ে এ সংখ্যা চার থেকে পাঁচগুণ এবং আগস্টে দশগুণ...
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৪০ জন।
এবার রাজধানীর বাইরে, বিশেষ করে বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুর সংক্রমণ বেশি হচ্ছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ১৩৫ জনই ঢাকার বাইরের।
আক্রান্তদের মধ্যে ২৫৫ জনই ঢাকার বাইরের।
এবার রাজধানীর বাইরে, বিশেষ করে বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুর সংক্রমণ বেশি হচ্ছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ১৩৫ জনই ঢাকার বাইরের।
আক্রান্তদের মধ্যে ২৫৫ জনই ঢাকার বাইরের।
আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৩০৬ জনই ঢাকার বাইরের।
তাদের মধ্যে ২৬৫ জনই ঢাকার বাইরের।
সারাদেশে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। কীটতত্ত্ববিদরা সতর্ক করে বলেছেন গত জানুয়ারি মাস থেকেই দেশের বিভিন্ন জেলায় এডিস মশার লার্ভার অস্বাভাবিক বেশি ঘনত্ব পাওয়া যাচ্ছে।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত এটিই একদিনে সর্বোচ্চ রোগী ভর্তির রেকর্ড।
সরকারি নির্দেশনায় দেশে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা কাজে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে বলা হয়েছে।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ২৮ জন।
‘মশার উপদ্রব কমাতে পৌরসভার পক্ষ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগই নেওয়া হয়নি। যতটুকু নেওয়া হয়েছে তাও অপ্রতুল।’